বাংলারজমিন
আড়াইহাজারে সাব-রেজিস্ট্রারের ঘুষ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল
আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৪ মার্চ ২০১৮, শনিবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ঘুষ গ্রহণসহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ঘুষের টাকা না পেলে কোনো দলিলে স্বাক্ষর না করার ফলে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে ভুক্তভোগীরা। এছাড়া টাকা ছাড়া কাজ করাতে গেলে দলিল লেখকদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে। আর দুর্নীতিবাজ সাব-রেজিস্ট্রার প্রকাশ্যে ঘুষ গ্রহণসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে প্রতিবাদে গত তিনদিন ধরে দলিল লেখকরা কর্মবিরতি পালনের পর তা প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আড়াইহাজার উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডলের ঘুষ নেয়ার এমন একটি ভিডিও প্রকাশ পায়। ওই ভিডিওটি এখন ফেসবুকে ভাইরাল।
ভিডিওতে দেখা যায়, সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডলের টেবিলের ওপর ফাইলের স্তূপ। প্রতিটি ফাইল স্বাক্ষর করার আগে তিনি ঘুষ নিচ্ছেন। পাস থেকে একজন ফাইল এগিয়ে দিচ্ছেন। আর প্রতিটি ফাইলের সঙ্গে টাকা নিয়ে ড্রয়ারে রাখছেন তিনি।
আড়াইহাজার দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন বলেন, গত তিন মাসে আগে বন্দর উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডল আড়াইহাজার উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহণ করে। তিনি এ উপজেলার দায়িত্ব নেয়ার পর হতে দলিল করার জন্য দলিল লেখকদের কাছ মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবি করে। ঘুষের টাকা না পেলে দলিল ফেরত পাঠিয়ে দেয়। সেই দলিল আর রেজিস্ট্রি হয় না। আর সাব-রেজিস্ট্রারের ঘুষের টাকা না পেয়ে জমির দলিল হওয়ার কাজ অনেকটাই কমে আসে। এতে উপজেলায় জমি কেনা বেচা কমে যায়। এমনকি দলিল লেখকদের কাজ কর্ম কমে আসে। এদিকে সাব-রেজিস্ট্রার এসহাক আলী মণ্ডল তার রিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, সমিতির একটি অংশের অবৈধ চাপে নতি শিকার না করায় তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জমি ক্রেতা বিক্রেতাদের ভোগান্তিতে ফেলেছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আড়াইহাজার উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডলের ঘুষ নেয়ার এমন একটি ভিডিও প্রকাশ পায়। ওই ভিডিওটি এখন ফেসবুকে ভাইরাল।
ভিডিওতে দেখা যায়, সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডলের টেবিলের ওপর ফাইলের স্তূপ। প্রতিটি ফাইল স্বাক্ষর করার আগে তিনি ঘুষ নিচ্ছেন। পাস থেকে একজন ফাইল এগিয়ে দিচ্ছেন। আর প্রতিটি ফাইলের সঙ্গে টাকা নিয়ে ড্রয়ারে রাখছেন তিনি।
আড়াইহাজার দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন বলেন, গত তিন মাসে আগে বন্দর উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার এছহাক আলী মণ্ডল আড়াইহাজার উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহণ করে। তিনি এ উপজেলার দায়িত্ব নেয়ার পর হতে দলিল করার জন্য দলিল লেখকদের কাছ মোটা অংকের টাকা ঘুষ দাবি করে। ঘুষের টাকা না পেলে দলিল ফেরত পাঠিয়ে দেয়। সেই দলিল আর রেজিস্ট্রি হয় না। আর সাব-রেজিস্ট্রারের ঘুষের টাকা না পেয়ে জমির দলিল হওয়ার কাজ অনেকটাই কমে আসে। এতে উপজেলায় জমি কেনা বেচা কমে যায়। এমনকি দলিল লেখকদের কাজ কর্ম কমে আসে। এদিকে সাব-রেজিস্ট্রার এসহাক আলী মণ্ডল তার রিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, সমিতির একটি অংশের অবৈধ চাপে নতি শিকার না করায় তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জমি ক্রেতা বিক্রেতাদের ভোগান্তিতে ফেলেছে।