দেশ বিদেশ
বাসে ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগে চালক ও সহকারী আটক
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মতিঝিল থেকে মিরপুর রুটে চলাচলকারী ‘নিউ ভিশন’ বাসে কলেজছাত্রীকে হেনস্তার অভিযোগে বাসচালক ও তার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তারা হলো- বাসের চালক মো. দ্বীন ইসলাম (৩৭) ও হেল্পার মো. বিল্লাল হাওলাদার (২৮)। বুধবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ডিএমপির গণমাধ্যম বিভাগের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। এ বিষয়ে ডিএমপির এসি (মিডিয়া) সুমন কান্তি চৌধুরী মানবজমিনকে জানান, গত ১৭ই মার্চ সন্ধ্যায় হেনস্তার শিকার হন বলে ইডেন কলেজের এক ছাত্রী ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। এর প্রেক্ষিতে অনুসন্ধানে নামে ডিবির (পশ্চিম বিভাগ) একটি দল। পরে প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি আরো জানান, সেই ছাত্রীর তথ্য অনুযায়ী বাসের চালক ও হেল্পারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। গত ১৭ই মার্চ ইডেন মহিলা কলেজের একজন ছাত্রী তার ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাস দেন যে, ঐ দিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি ফার্মগেট সেজান পয়েন্ট থেকে মতিঝিল-মিরপুর চিড়িয়াখানা রুটে চলাচলকারী “নিউ ভিশন” পরিবহনের একটি বাসে ওঠেন মিরপুর যাওয়ার উদ্দেশ্যে। বাসে উঠে তিনি দেখতে পান বাসটি প্রায় পুরো খালি।
তিনি তার স্টাট্যাসে আরো উল্লেখ করেন যে, এতে তার অস্বস্তি হলে তিনি নেমে যেতে চাইলে বাসের হেল্পার “আপা ভয় পাইছে” বলে রসিকতা করে বাসের দরজা রোধ করে দাঁড়ায় এবং বাসের চালক দরজা আটকে দিতে বলে। এ সময় তারা ও উপস্থিত ২/৪ জন যাত্রী হাসাহাসি করতে থাকে। একপর্যায়ে খামার বাড়ি পৌঁছে গাড়িটি রুট পরিবর্তন করার চেষ্টা করছে মনে হওয়ায় মেয়েটি দরজায় দাঁড়ানো হেল্পারকে ধাক্কা দিয়ে বাস থেকে নেমে যান। ওই ছাত্রীর ফেসবুক পেজের গোপনীয়তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকায় এবং স্ট্যাটাসের প্রতিক্রিয়ায় অসংখ্য মেসেজ পাওয়ার প্রেক্ষিতে তিনি তার ইনবক্স চেক করা থেকে বিরত থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এরপর নিউ ভিশন পরিবহনের বাসের চালক ও হেল্পারদের ধারাবাহিক জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের মাধ্যমে অভিযুক্ত বাস চালক ও হেল্পারকে শনাক্ত করা হয়। দোষীরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলিশকে তিনি ধ্যনবাদ জানিয়ে আরেকটি স্টাট্যাস দেন।
তিনি তার স্টাট্যাসে আরো উল্লেখ করেন যে, এতে তার অস্বস্তি হলে তিনি নেমে যেতে চাইলে বাসের হেল্পার “আপা ভয় পাইছে” বলে রসিকতা করে বাসের দরজা রোধ করে দাঁড়ায় এবং বাসের চালক দরজা আটকে দিতে বলে। এ সময় তারা ও উপস্থিত ২/৪ জন যাত্রী হাসাহাসি করতে থাকে। একপর্যায়ে খামার বাড়ি পৌঁছে গাড়িটি রুট পরিবর্তন করার চেষ্টা করছে মনে হওয়ায় মেয়েটি দরজায় দাঁড়ানো হেল্পারকে ধাক্কা দিয়ে বাস থেকে নেমে যান। ওই ছাত্রীর ফেসবুক পেজের গোপনীয়তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকায় এবং স্ট্যাটাসের প্রতিক্রিয়ায় অসংখ্য মেসেজ পাওয়ার প্রেক্ষিতে তিনি তার ইনবক্স চেক করা থেকে বিরত থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এরপর নিউ ভিশন পরিবহনের বাসের চালক ও হেল্পারদের ধারাবাহিক জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের মাধ্যমে অভিযুক্ত বাস চালক ও হেল্পারকে শনাক্ত করা হয়। দোষীরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর পুলিশকে তিনি ধ্যনবাদ জানিয়ে আরেকটি স্টাট্যাস দেন।