খেলা
১০ বছর পর ফের দক্ষিণ এশিয়ান আরচারি
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া আরচারি চ্যাম্পিয়নশিপ। আরচারদের সবচেয়ে বড় এ টুর্নামেন্ট শুরু হয়েছিল ২০০৬ সালে বিকেএসপি থেকে। দুই বছর পর দ্বিতীয় আসর বসেছিল ভারতের জামসেদপুরে। তারপর আর মাঠে গড়ায়নি এ টুর্নামেন্ট। আগামী বুধবার স্বাগতিক বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে শুরু হবে দক্ষিণ এশিয়া আরচারি চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম আসরের মতো এবার খেলা হবে সেই বিকেএসপিতে।
আগের দুই আসরে বাংলাদেশের আরচারদের সাফল্য রৌপ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তবে এবার জার্মান কোচ মার্টিন ফ্রেডরিখের প্রশিক্ষণে আরো ভালো ফল প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশন। গতকাল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা হবে ভারতের সঙ্গে। স্বর্ণ জিতবে আমাদের ছেলেরা তা নিশ্চিত বলছি না। তবে আগের চেয়ে ভালো করবে।’
এ আসরে চার দেশের আরচাররা লড়বেন ৩০টি (১০ স্বর্ণ, ১০ রৌপ্য ও ১০ ব্রোঞ্জ) পদকের জন্য। চার দেশের ৬৩ জন আরচার অংশ নেবেন প্রতিযোগিতায়। যে ১০ ইভেন্টে খেলা হবে সেগুলো হলো: রিকার্ভ পুরুষ একক, মহিলা একক, পুরুষ দলীয়, মহিলা দলীয়, মিশ্র দলীয়, কম্পাউন্ড পুরুষ একক, মহিলা একক, পুরুষ দলীয়, মহিলা দলীয় ও মিশ্র দলীয়।
বাংলাদেশের কোচ ৮০ জন তীরন্দাজ থেকে ১৬ জনকে বাছাই করেছেন এ আসরের জন্য। বাংলাদেশের দুটি দল থাকছে টুর্নামেন্টে। প্রথম দলটি ১৬ জনের হলেও দ্বিতীয় দলটিতে খেলোয়াড় কিছু কম থাকবে। ওই দলে তরুণদের সুযোগ দেয়া হবে আগামীর কথা চিন্তা করে।
বাংলাদেশ প্রথম দলে যারা আছেন
রিকার্ভ পুরুষ দল: রোমান সানা, তামিমুল ইসলাম, হাকিম আহমেদ রুবেল, মোহাম্মদ ইব্রাহিম শেখ রেজওয়ান।
কম্পাউন্ড পুরুষ দল: আবুল কাশেম মামুন, আশিকুজ্জামান অনয়, রতন মিয়া ও অসীম কুমার দাস।
রিকার্ভ মহিলা দল: বিউটি রায়, নাসরিন আক্তার, রাবেয়া খাতুন ও রাদিয়া আক্তার শাপলা।
কম্পাউন্ড মহিলা দল: রোকসানা আক্তার, সুস্মিতা বণিক, সোমা বিশ্বাস ও বন্যা আক্তার।
আগের দুই আসরে বাংলাদেশের আরচারদের সাফল্য রৌপ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তবে এবার জার্মান কোচ মার্টিন ফ্রেডরিখের প্রশিক্ষণে আরো ভালো ফল প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ আরচারি ফেডারেশন। গতকাল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা হবে ভারতের সঙ্গে। স্বর্ণ জিতবে আমাদের ছেলেরা তা নিশ্চিত বলছি না। তবে আগের চেয়ে ভালো করবে।’
এ আসরে চার দেশের আরচাররা লড়বেন ৩০টি (১০ স্বর্ণ, ১০ রৌপ্য ও ১০ ব্রোঞ্জ) পদকের জন্য। চার দেশের ৬৩ জন আরচার অংশ নেবেন প্রতিযোগিতায়। যে ১০ ইভেন্টে খেলা হবে সেগুলো হলো: রিকার্ভ পুরুষ একক, মহিলা একক, পুরুষ দলীয়, মহিলা দলীয়, মিশ্র দলীয়, কম্পাউন্ড পুরুষ একক, মহিলা একক, পুরুষ দলীয়, মহিলা দলীয় ও মিশ্র দলীয়।
বাংলাদেশের কোচ ৮০ জন তীরন্দাজ থেকে ১৬ জনকে বাছাই করেছেন এ আসরের জন্য। বাংলাদেশের দুটি দল থাকছে টুর্নামেন্টে। প্রথম দলটি ১৬ জনের হলেও দ্বিতীয় দলটিতে খেলোয়াড় কিছু কম থাকবে। ওই দলে তরুণদের সুযোগ দেয়া হবে আগামীর কথা চিন্তা করে।
বাংলাদেশ প্রথম দলে যারা আছেন
রিকার্ভ পুরুষ দল: রোমান সানা, তামিমুল ইসলাম, হাকিম আহমেদ রুবেল, মোহাম্মদ ইব্রাহিম শেখ রেজওয়ান।
কম্পাউন্ড পুরুষ দল: আবুল কাশেম মামুন, আশিকুজ্জামান অনয়, রতন মিয়া ও অসীম কুমার দাস।
রিকার্ভ মহিলা দল: বিউটি রায়, নাসরিন আক্তার, রাবেয়া খাতুন ও রাদিয়া আক্তার শাপলা।
কম্পাউন্ড মহিলা দল: রোকসানা আক্তার, সুস্মিতা বণিক, সোমা বিশ্বাস ও বন্যা আক্তার।