বাংলারজমিন
টিফিনের টাকায় ২শ’ মাস্ক দিলো শিক্ষার্থীরা
রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক, কিংবা রাস্তার মোড়ে যে মুচি জুতো সেলাই করছেন তাদের সবাইকে মাস্ক পরাচ্ছেন একদল শিক্ষার্থী। কেউ কেউ আশ্চর্য হচ্ছেন, আবার কেউ অনভ্যাসবশত এটা পরতে অনীহা প্রকাশ করছেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা নাছোড়বান্দা। বলছেন, আংকেল এনেছি যখন পরতেই হবে। তাদের মধ্যে একজন মাস্ক পরা আর না পরার লাভ-ক্ষতি বর্ণনা করছেন।
ওরা ছাত্র। টিফিনের পয়সার একটি অংশ জমিয়ে ২শ’ মাস্ক কিনেছেন। বিতরণ করছেন সবার কাছে। এতেই যেন আনন্দ তাদের। তারা গড়ে তুলেছেন একটি ছোট্ট সংগঠন-‘ইশারা’। তারা ছোট হলেও বড়দের যেন ইশারায় বুঝিয়ে দিচ্ছেন বছরের এ সময়ে মাস্ক না পরলে কি কি ক্ষতি হতে পারে- এমনটাই মন্তব্য করলেন রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপঙ্কর রায়। শত ব্যস্ততার মাঝেও তাদের সঙ্গে কিছু সময় তিনিও মাস্ক পরলেন এবং সবার মাঝে বিতরণ করলেন।
রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার অনুপ কুমার বলেন, বছরের এ সময়টায় প্রকৃতি থাকে শুষ্ক। ধুলো-বালি বাতাসে মিশে শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরের ভেতরে প্রবেশ করে। এতে ব্রঙ্কাইটিস, এলার্জি, চর্মরোগসহ শ্বাসকষ্টজনিত নানা রোগ হতে পারে। ঘটতে পারে মৃত্যুর মতো অনাকাঙ্ক্ষিত অঘটন। রাস্তায় বেরুলে অতি ছোট্ট অথচ গুরুত্বপূর্ণ এ মাস্ক আমাদের সবার পরা আবশ্যক।
ওরা ছাত্র। টিফিনের পয়সার একটি অংশ জমিয়ে ২শ’ মাস্ক কিনেছেন। বিতরণ করছেন সবার কাছে। এতেই যেন আনন্দ তাদের। তারা গড়ে তুলেছেন একটি ছোট্ট সংগঠন-‘ইশারা’। তারা ছোট হলেও বড়দের যেন ইশারায় বুঝিয়ে দিচ্ছেন বছরের এ সময়ে মাস্ক না পরলে কি কি ক্ষতি হতে পারে- এমনটাই মন্তব্য করলেন রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপঙ্কর রায়। শত ব্যস্ততার মাঝেও তাদের সঙ্গে কিছু সময় তিনিও মাস্ক পরলেন এবং সবার মাঝে বিতরণ করলেন।
রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার অনুপ কুমার বলেন, বছরের এ সময়টায় প্রকৃতি থাকে শুষ্ক। ধুলো-বালি বাতাসে মিশে শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরের ভেতরে প্রবেশ করে। এতে ব্রঙ্কাইটিস, এলার্জি, চর্মরোগসহ শ্বাসকষ্টজনিত নানা রোগ হতে পারে। ঘটতে পারে মৃত্যুর মতো অনাকাঙ্ক্ষিত অঘটন। রাস্তায় বেরুলে অতি ছোট্ট অথচ গুরুত্বপূর্ণ এ মাস্ক আমাদের সবার পরা আবশ্যক।