বাংলারজমিন
বরুড়ায় নির্বাচনী সহিংসতায় আহত ২০
বরুড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
বরুড়া উপজেলার খোশবাস দক্ষিণ ইউনিয়নের হোসেনপুর-মহেশপুর- হরিপুরের পৃথক সংঘর্ষে আওয়ামী লীগ বিএনপির প্রায় বিশজন আহত হয়েছে।
গত বুধবার বিকাল ৫টায় ইউনিয়নের হোসেনপুর থেকে প্রথম সহিংসতা শুরু হয়ে ক্রমান্বয়ে মহেশপুর-হরিপুর সহ সারা ইউনিয়নে ছড়িয়ে পড়ে।
সরজমিনে হোসেনপুর গেলে স্বামী পরিত্যক্তা বেগম বিবি জানান, সন্ধ্যার ঠিক আগ মুহূর্তে কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই একদল যুবক দেশীয় অস্ত্র রামদা-হকিস্টিক-লাঠিসোটা হাতে নিয়ে তার বাড়ি সহ আশেপাশের বাড়ি ঘরে ব্যাপক হামলা ভাঙচুর চালায়। এ সময় উপস্থিত একই এলাকার কাজল বিবি, শামিম জান, শানু বিবি অন্তত দশ পরিবারের মহিলারা এসে জানান, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা করা হয়েছে।
সংঘর্ষের সময় হোসেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী (লাঙ্গল) মো. কেফায়েতুল্ল্যার মিটিংয়ে হামলা চালায় সংঘর্ষকারীরা, হামলায় তার চেয়ার টেবিল সব কিছু ভাঙচুর করে। আর এই ঘটনায় সারা এলাকা জুড়ে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে আর আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দল পাল্টাপাল্টি বক্তব্য প্রদান করেন। এ ব্যাপারে খোশবাস দ. ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক মো. সাদেকুর রহমান ও নৌকা মার্কার প্রার্থী মো. আবদুর রব সাংবাদিকদের জানান, বিকাল বেলা বরুড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকায় নৌকার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিলে আগে থেকে উতপেতে থাকা জামাত-বিএনপির সন্ত্রাসীরা ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়, আর হামলায় কলেজ শাখার সভাপতি মো. রাকিব হাসান রকি, সাধারণ সম্পাদক বায়জিত বোস্তামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, বরুড়া কলেজ ছাত্রলীগ ফয়সাল, ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা পলাশ, ফারুক, খোরশেদ, মারুফ, সোহাগ, হেলালসহ বারো জনের মতো আহত হয়েছে, বর্তমানে অনেকেই বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে। সংঘর্ষের ব্যাপারে বিএনপি মনোনীত মো. আবদুর রব (সেক্রেটারি রব) জানান বরুড়া থেকে কিছু বহিরাগত সন্ত্রাসী বুধবার বিকাল থেকেই আমার নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করছিল এবং আমার সাধারণ কর্মী-সমর্থকদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি-ধমকি প্রদান করছিল আর এই হুমকির প্রতিবাদ করায় বিভিন্ন এলাকা থেকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ইউনিয়নের হোসেনপুর-মহেশপুর-হরিপুর এলাকায় ঘরে ঘরে ঢুকে আমার নিরীহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে অনেককে আহত করেছে, এখন পর্যন্ত আমার কাছে হাত-পা ভাঙ্গাসহ প্রায় দশ জনের আহত হওয়ার খবর আছে।
সংঘর্ষের খবর শুনে বরুড়া থানা অফিসার ইনচার্জ আজম উদ্দিন মাহমুদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনে।
গত বুধবার বিকাল ৫টায় ইউনিয়নের হোসেনপুর থেকে প্রথম সহিংসতা শুরু হয়ে ক্রমান্বয়ে মহেশপুর-হরিপুর সহ সারা ইউনিয়নে ছড়িয়ে পড়ে।
সরজমিনে হোসেনপুর গেলে স্বামী পরিত্যক্তা বেগম বিবি জানান, সন্ধ্যার ঠিক আগ মুহূর্তে কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই একদল যুবক দেশীয় অস্ত্র রামদা-হকিস্টিক-লাঠিসোটা হাতে নিয়ে তার বাড়ি সহ আশেপাশের বাড়ি ঘরে ব্যাপক হামলা ভাঙচুর চালায়। এ সময় উপস্থিত একই এলাকার কাজল বিবি, শামিম জান, শানু বিবি অন্তত দশ পরিবারের মহিলারা এসে জানান, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা করা হয়েছে।
সংঘর্ষের সময় হোসেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী (লাঙ্গল) মো. কেফায়েতুল্ল্যার মিটিংয়ে হামলা চালায় সংঘর্ষকারীরা, হামলায় তার চেয়ার টেবিল সব কিছু ভাঙচুর করে। আর এই ঘটনায় সারা এলাকা জুড়ে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে আর আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দল পাল্টাপাল্টি বক্তব্য প্রদান করেন। এ ব্যাপারে খোশবাস দ. ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক মো. সাদেকুর রহমান ও নৌকা মার্কার প্রার্থী মো. আবদুর রব সাংবাদিকদের জানান, বিকাল বেলা বরুড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ইউনিয়নের হোসেনপুর এলাকায় নৌকার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিলে আগে থেকে উতপেতে থাকা জামাত-বিএনপির সন্ত্রাসীরা ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়, আর হামলায় কলেজ শাখার সভাপতি মো. রাকিব হাসান রকি, সাধারণ সম্পাদক বায়জিত বোস্তামী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, বরুড়া কলেজ ছাত্রলীগ ফয়সাল, ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা পলাশ, ফারুক, খোরশেদ, মারুফ, সোহাগ, হেলালসহ বারো জনের মতো আহত হয়েছে, বর্তমানে অনেকেই বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছে। সংঘর্ষের ব্যাপারে বিএনপি মনোনীত মো. আবদুর রব (সেক্রেটারি রব) জানান বরুড়া থেকে কিছু বহিরাগত সন্ত্রাসী বুধবার বিকাল থেকেই আমার নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান করছিল এবং আমার সাধারণ কর্মী-সমর্থকদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি-ধমকি প্রদান করছিল আর এই হুমকির প্রতিবাদ করায় বিভিন্ন এলাকা থেকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ইউনিয়নের হোসেনপুর-মহেশপুর-হরিপুর এলাকায় ঘরে ঘরে ঢুকে আমার নিরীহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে অনেককে আহত করেছে, এখন পর্যন্ত আমার কাছে হাত-পা ভাঙ্গাসহ প্রায় দশ জনের আহত হওয়ার খবর আছে।
সংঘর্ষের খবর শুনে বরুড়া থানা অফিসার ইনচার্জ আজম উদ্দিন মাহমুদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনে।