অনলাইন
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
ইবি প্রতিনিধি
২১ মার্চ ২০১৮, বুধবার, ৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদক গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের দুই কর্মী আহত হয়। ফেসবুকে ছাত্রলীগ সভাপতির ছবি পোস্ট করা নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত হয়।
সূত্র মতে, বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ফেসবুক গ্রুপে শাখা সভাপতি শাহিনুর রহমান শাহিনের সাথে মাজহারুল আবেদিন রনি নামের এক কর্মী ছবি পোস্ট করে। এতে সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা হালিমের কর্মী ওয়ালিদ বিন তুহিন তাকে একাডেমিক গ্রুপে এসব ছবি দিতে নিষেধ করে। এ নিয়ে রনির সঙ্গে তুহিনের বাকবিতন্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রনিসহ সভাপতি গ্রুপের কয়েকজন কর্মী তুহিনকে মারধর শুরু করে। পরে তুহিন পালিয়ে এসে সাধারণ সম্পাদকের সিনিয়র কর্মীদের খবর দেয়। এসময় বিপুল, অনিক, হামিদ, ইমনসহ বেশ কয়েকজন এসে সভাপতির কর্মী রনিকে বেধড়ক মারপিট করে। পরে সভপতির কর্মী নাসিম আহমেদ জয়, শাহিনসহ তাকে উদ্বার করে।
এব্যাপারে শাখা সভাপতি শাহিনুর রহমান শাহিন বলেন, ‘তারা দুজনেই বন্ধু। একাডেমিক বিষয়ে তাদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল। পরে বিষয়টি সিনিয়ররা সমাধান করে দিয়েছে বলে শুনেছি।’
সূত্র মতে, বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ফেসবুক গ্রুপে শাখা সভাপতি শাহিনুর রহমান শাহিনের সাথে মাজহারুল আবেদিন রনি নামের এক কর্মী ছবি পোস্ট করে। এতে সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা হালিমের কর্মী ওয়ালিদ বিন তুহিন তাকে একাডেমিক গ্রুপে এসব ছবি দিতে নিষেধ করে। এ নিয়ে রনির সঙ্গে তুহিনের বাকবিতন্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রনিসহ সভাপতি গ্রুপের কয়েকজন কর্মী তুহিনকে মারধর শুরু করে। পরে তুহিন পালিয়ে এসে সাধারণ সম্পাদকের সিনিয়র কর্মীদের খবর দেয়। এসময় বিপুল, অনিক, হামিদ, ইমনসহ বেশ কয়েকজন এসে সভাপতির কর্মী রনিকে বেধড়ক মারপিট করে। পরে সভপতির কর্মী নাসিম আহমেদ জয়, শাহিনসহ তাকে উদ্বার করে।
এব্যাপারে শাখা সভাপতি শাহিনুর রহমান শাহিন বলেন, ‘তারা দুজনেই বন্ধু। একাডেমিক বিষয়ে তাদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল। পরে বিষয়টি সিনিয়ররা সমাধান করে দিয়েছে বলে শুনেছি।’