বিশ্বজমিন
ব্রেক্সিট: প্রত্যাহারকালীন ইস্যু নিয়ে সমঝোতায় দু’পক্ষ
মানবজমিন ডেস্ক
২০ মার্চ ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বৃটেনের বের হয়ে যাওয়ার সময়কাল বিষয়ক চুক্তির এক বিশাল অংশে সম্মত হয়েছে দুই পক্ষ। ব্রেক্সিট মধ্যস্থতাকারী মিশেল বার্নিয়ার ও ড্যাভিড ড্যাভিস ইইউ থেকে বৃটেনের প্রত্যাহারকালীন ইস্যু নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন। এই চুক্তি অনুসারেই, সুশৃঙ্খলভাবে ইইউ থেকে বেরিয়ে আসবে বৃটেন। ব্রেক্সিট মধ্যস্থতাকারীরা এই পদক্ষেপটিকে ‘নিষ্পত্তিমূলক’ বলে বর্ণনা করেছেন। তবে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড সীমান্ত ইস্যুতে আলোচনা এখনো বাকি রয়েছে। এই ইস্যুতে কোনো সমাধানে পৌঁছাতে পারেনি দুই পক্ষ। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, ২০১৯ সালের ২৯শে মার্চ থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ইইউ থেকে বেরিয়ে আসবে বৃটেন। এ সময়টিকে ‘ট্রানজিশন পিরিয়ড’ হিসেবে বর্ণনা করেছে বিবিসি। এছাড়া, উভয় পক্ষই ব্রেক্সিটের পরেও বৃটেন-ইইউ সস্পর্ক স্থায়ী করতে ইচ্ছুক। এছাড়াও বার্নিয়ার জানিয়েছেন, ব্রেক্সিটের পরে বৃটেনে বসবাসকারী ৪৫ লাখ ইইউ নাগরিক ও ইইউ দেশগুলোতে বসবাসকারী ১২ লাখ বৃটিশ নাগরিকের অধিকার নিয়েও সমঝোতায় পৌঁছেছেন তারা। এর মধ্যে, ট্রানজিশন পিরিয়ডে ইইউ থেকে বৃটেনে যাওয়া ইইউ নাগরিকদেরও ব্রেক্সিটের পূর্বে সেখানে যাওয়া ইইউ নাগরিকদের মতন সমান অধিকার দিতে হবে। বৃটেন ও ইইউ মধ্যস্থতাকারীদের প্রত্যাশা, এই সপ্তাহে ইইউ বৈঠকে ট্রানজিশনাল পিরিয়ড নিয়ে প্রস্তাবিত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন তেরেসা মে ও ইইউ নেতারা।
খবরে বলা হয়, ২০১৯ সালের ২৯শে মার্চ থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ইইউ থেকে বেরিয়ে আসবে বৃটেন। এ সময়টিকে ‘ট্রানজিশন পিরিয়ড’ হিসেবে বর্ণনা করেছে বিবিসি। এছাড়া, উভয় পক্ষই ব্রেক্সিটের পরেও বৃটেন-ইইউ সস্পর্ক স্থায়ী করতে ইচ্ছুক। এছাড়াও বার্নিয়ার জানিয়েছেন, ব্রেক্সিটের পরে বৃটেনে বসবাসকারী ৪৫ লাখ ইইউ নাগরিক ও ইইউ দেশগুলোতে বসবাসকারী ১২ লাখ বৃটিশ নাগরিকের অধিকার নিয়েও সমঝোতায় পৌঁছেছেন তারা। এর মধ্যে, ট্রানজিশন পিরিয়ডে ইইউ থেকে বৃটেনে যাওয়া ইইউ নাগরিকদেরও ব্রেক্সিটের পূর্বে সেখানে যাওয়া ইইউ নাগরিকদের মতন সমান অধিকার দিতে হবে। বৃটেন ও ইইউ মধ্যস্থতাকারীদের প্রত্যাশা, এই সপ্তাহে ইইউ বৈঠকে ট্রানজিশনাল পিরিয়ড নিয়ে প্রস্তাবিত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন তেরেসা মে ও ইইউ নেতারা।