ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯
বিশ্বকাপে থাকছে ভিডিও সহকারী রেফারি
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ মার্চ ২০১৮, রবিবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
অবশেষে প্রথমবারের মতো রাশিয়া বিশ্বকাপের খেলায় ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। এই মৌসুমে ইংলিশ কাপের কিছু ঘরোয়া খেলায় পরীক্ষামূলকভাবে ভিএআর ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া জার্মানি ও ইতালিতেও এই প্রযুক্তি-নির্ভর পদ্ধতির ব্যবহার হয়েছে। সফল পরীক্ষা শেষে এবার রাশিয়া বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফিফা। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। ফিফা প্রেসিডেন্ট গিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, ‘আমাদেরকে সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে হবে। আমরা রেফারিদেরকে এমন সব প্রযুক্তি দিতে চেয়েছি, যার মাধ্যমে তারা আরও নিখুঁত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। আর বিশ্বকাপে কিছু সিদ্ধান্ত ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।’
২০১৬ সালের ডিসেম্বরে ক্লাব বিশ্বকাপে ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি বা ভিএআর প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয়। ২০১৭ সালের কনফেডারেশন্স কাপেও এই প্রযুক্তি-নির্ভর পদ্ধতি পরখ করে দেখা হয়।
এই প্রযুক্তির সহায়তায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্ত পাল্টানোর সুযোগ তৈরি হলেও, অনেকে এর সমালোচনা করেছেন। এফএ কাপে রোচডালের বিপক্ষে টটেনহ্যামের ৬-১ গোলের জয়ের পর, কেউ কেউ এই পদ্ধতিকে ‘হাস্যকর’ ও ‘বিব্রতকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। ম্যাচটির একটি গোল ও পেনাল্টি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশ হাস্যরস সৃষ্টি হয়।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের আগামী মৌসুমে ভিএআর পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে না বলেই অনুমান করা হচ্ছে। আর ইউএফএ ইতিমধ্যে বলে দিয়েছে যে, ২০১৮-১৯ চ্যাম্পিয়ন্স লীগে এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হবে না। তবে স্পেনের লা লিগা ও ফ্রান্সের লিগ ১-এ আগামী মৌসুম থেকে ভিএআর চালু করবে। বুন্দেসলিগা কর্তৃপক্ষ ২২ মার্চ এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
ফিফা প্রেসিডেন্ট ইনফান্তিনো বলেন, ‘বিশ্বকাপে এই পদ্ধতি চালু করা নিয়ে আমি নিজেই দোলাচলে ছিলাম। কিন্তু পরীক্ষা করার আগে আপনি এর মূল্য বুঝবেন না। আমরা দেখেছি, ভিএআর ছাড়া, প্রতি তিন ম্যাচে রেফারি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুল করে বসেন। পরীক্ষা চালিয়ে আমরা যেই ফলাফল দেখতে পেয়েছি, সেই হিসাবে, ভিএআর চালু থাকলে গড়ে প্রতি ১৯ ম্যাচে রেফারি একটি বড় ভুল করেন।’
ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ড (আইএফএবি) এ মাসের শুরুতে সর্বসম্মতিক্রমে স্থায়ীভাবে ভিএআর চালুর অনুমতি দেওয়ার পর ফিফার পরিচালনা পর্ষদ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েছে। বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বতন্ত্র বিশ্লেষণের ফলাফল দেখে আইএফএবি ওই সিদ্ধান্ত নেয়।
২০১৬ সালের ডিসেম্বরে ক্লাব বিশ্বকাপে ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি বা ভিএআর প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয়। ২০১৭ সালের কনফেডারেশন্স কাপেও এই প্রযুক্তি-নির্ভর পদ্ধতি পরখ করে দেখা হয়।
এই প্রযুক্তির সহায়তায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্ত পাল্টানোর সুযোগ তৈরি হলেও, অনেকে এর সমালোচনা করেছেন। এফএ কাপে রোচডালের বিপক্ষে টটেনহ্যামের ৬-১ গোলের জয়ের পর, কেউ কেউ এই পদ্ধতিকে ‘হাস্যকর’ ও ‘বিব্রতকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। ম্যাচটির একটি গোল ও পেনাল্টি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশ হাস্যরস সৃষ্টি হয়।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের আগামী মৌসুমে ভিএআর পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে না বলেই অনুমান করা হচ্ছে। আর ইউএফএ ইতিমধ্যে বলে দিয়েছে যে, ২০১৮-১৯ চ্যাম্পিয়ন্স লীগে এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হবে না। তবে স্পেনের লা লিগা ও ফ্রান্সের লিগ ১-এ আগামী মৌসুম থেকে ভিএআর চালু করবে। বুন্দেসলিগা কর্তৃপক্ষ ২২ মার্চ এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
ফিফা প্রেসিডেন্ট ইনফান্তিনো বলেন, ‘বিশ্বকাপে এই পদ্ধতি চালু করা নিয়ে আমি নিজেই দোলাচলে ছিলাম। কিন্তু পরীক্ষা করার আগে আপনি এর মূল্য বুঝবেন না। আমরা দেখেছি, ভিএআর ছাড়া, প্রতি তিন ম্যাচে রেফারি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুল করে বসেন। পরীক্ষা চালিয়ে আমরা যেই ফলাফল দেখতে পেয়েছি, সেই হিসাবে, ভিএআর চালু থাকলে গড়ে প্রতি ১৯ ম্যাচে রেফারি একটি বড় ভুল করেন।’
ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ড (আইএফএবি) এ মাসের শুরুতে সর্বসম্মতিক্রমে স্থায়ীভাবে ভিএআর চালুর অনুমতি দেওয়ার পর ফিফার পরিচালনা পর্ষদ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েছে। বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বতন্ত্র বিশ্লেষণের ফলাফল দেখে আইএফএবি ওই সিদ্ধান্ত নেয়।