অনলাইন
বাস ও অটোরিক্সা সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৬
স্টাফ রিপার্টার, কুড়িগ্রাম থেকে
১৭ মার্চ ২০১৮, শনিবার, ৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রাম-রংপুর সড়কে ডে-কোচ ও অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে নুরজাহান বেগম (৪৫) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছে আরো ৬ অটোরিক্সা যাত্রী। আজ শনিবার সকালে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার ছিনাই ইউনিয়নের এলজিইডি গেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ডে-কোচ পিংকী পরিবহনের সাথে ছিনাই এলজিইডি গেট এলাকায় একটি অটোরিক্সার সাথে সংঘর্ষ ঘটে। এতে লালমনিরহাট জেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দা জালালের স্ত্রী নুরজাহান বেগম ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এসময় আহত হয় একই এলাকার নুরল উদ্দিনের স্ত্রী জাহেরা বেগম (৪৮) ও হোসেন আলীর স্ত্রী লিমা বেগম (৩৫), কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের ওসমানের স্ত্রী আঞ্জু বেগম (৪৭), একই এলাকার আনাম উদ্দিনের পুত্র আব্দুল কাদের (৪০) ও নুরল হকের পুত্র মুন্না (৩৫), অটোচালক সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের আকবর আলীর পুত্র আপেল (২৫) আহত হয়। দুর্ঘটনায় অটোটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ ঘটনায় ওই সড়কে ঘন্টাখানিক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। গুরুতর জাহেরা ও লিমাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কুড়িগ্রাম রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোখলেছুর রহমান জানান, দুর্ঘটনার পর কোচটি পালিয়ে যায়। পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ডে-কোচ পিংকী পরিবহনের সাথে ছিনাই এলজিইডি গেট এলাকায় একটি অটোরিক্সার সাথে সংঘর্ষ ঘটে। এতে লালমনিরহাট জেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দা জালালের স্ত্রী নুরজাহান বেগম ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এসময় আহত হয় একই এলাকার নুরল উদ্দিনের স্ত্রী জাহেরা বেগম (৪৮) ও হোসেন আলীর স্ত্রী লিমা বেগম (৩৫), কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের ওসমানের স্ত্রী আঞ্জু বেগম (৪৭), একই এলাকার আনাম উদ্দিনের পুত্র আব্দুল কাদের (৪০) ও নুরল হকের পুত্র মুন্না (৩৫), অটোচালক সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের আকবর আলীর পুত্র আপেল (২৫) আহত হয়। দুর্ঘটনায় অটোটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ ঘটনায় ওই সড়কে ঘন্টাখানিক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। গুরুতর জাহেরা ও লিমাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কুড়িগ্রাম রাজারহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোখলেছুর রহমান জানান, দুর্ঘটনার পর কোচটি পালিয়ে যায়। পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়