খেলা
কাছে গিয়েও হেরে গেল বাংলাদেশ
স্পোর্টস ডেস্ক
১৪ মার্চ ২০১৮, বুধবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
১৭ রানে হেরে গেল বাংলাদেশ। ১৭৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ২০ ওভারে সংগ্রহ করে ১৫৯ রান। এ জয়ে টানা তিন খেলায় জিতে ফাইনাল নিশ্চিত হলো ভারতের। আর বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে পরের খেলার ওপর। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ খেলায় জিততেই হবে। শুক্রবারের খেলাটি দুদলের জন্য হবে ফাইনালের আগে ফাইনাল। টপ অর্ডারের অসতর্ক ব্যাটিং আফসোসে পুড়ালো বাংলাদেশকে। শেষ ওভারে সিরাজের বলে আউট হলেন মিরাজ। সেই সঙ্গে আশার প্রদীপ নিভে গেল বাংলাদেশের। মুশফিক একাই লড়াই করে টিকে থাকলেন শেষ পর্যন্ত। আগের খেলায় অপরাজিত ছিলেন ৭২ রানে। এবারও তার ব্যাট থেকে গেল এলো সেই ৭২ রান। তবে এবার বল খেলেছেন ৫৫ বল। আগেরটি এসেছিল ৩৫ বলে। প্রথম দিকে দ্রুত উইকেট পতনে সতর্কভাবেই খেলতে হয় তাকে। ওয়াশিংটন সুন্দর ২২ রানে তিন উইকেট নিয়ে দলকে জয়ের ভিত গড়ে দেন। শেষ ২ ওভারে বাংলাদেশ পিছিয়ে যায়। ১৯তম ওভারে শার্দুল মাত্র ৫ রান দিলে আশা দুর্বল হয়ে যায় বাংলাদেশের। ১২ বলে যেখানে বাংলাদেশে<র দরকার ছিল ৩৩ রান। সেখানে ৫ বলে প্রয়োজন হয় ২৮ রান। আর এটাই অসম্ভব হয় মিরাজ-মুশফিকের জন্য।
সাব্বির আউট, মুশফিকের ফিফটি
২৩ বলে ২৭ রান করে বোল্ড হয়ে গেলেন সাব্বির। সোজা বল, লাইন মিস, বলের আঘাত অফ স্টাম্পে। বাংলাদেশ ১৭.২ ওভারে ১২৮/৫। মুশফিক অপরাজিত ৫৬ রানে। সাকিব-তামিমের পর মুশফিক টানা দুই ম্যাচে ফিফটি করলেন টি-২০ ক্রিকেটে।
এর আগে ৩৫ বলে ৫০ রানের জুটি গড়েন মুশফিক-সাব্বির। মুশফিক ৩৫ বলে ৪৪ আর সাব্বির ১৫ বলে ১৮ রান করেন। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫ ওভারে ১১৬/৪।
১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৬৪ রান। মুশফিক ও মাহমুদুল্লাহ বড় জুটি গড়ার আভাস দিলেও তা ভেঙে দেন চাহাল। ফুলটস বল হাঁকাতে গিয়ে কট আউট হন ১১ রান করা মাহমুদুল্লাহ। দলের রান তখন ৬১।
ওয়াশিংটনের আঘাতে চাপে পড়ে বাংলাদেশ
ওয়াশিংটন সুন্দরেরর বলেই বাংলাদেশের শীর্ষ তিন ব্যাটসম্যান বিদায় নিলেন। ১৮ বছর বয়সী ডানহাতি এ অফস্পিনার তিন ওভারে বিদায় করেন লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার ও তামিম ইকবালকে। প্রথমেই হাঁকিয়ে মারতে গিয়ে স্টাম্পড হন লিটন। ৭ বলে ৭ রান করেছিলেন তিনি। এরপর তিন বলে এক রান করে বোল্ড হন সৌম্য। আর তামিম ইকবাল স্বাচ্ছন্দে ব্যাট করতে থাকলেও বোল্ড হযে যান সুন্দরের বলে। তিনি ১৯ বলে ২৭ রান করেছিলেন। দলের রান তখন ৫.৪ ওবারে ৪০। চতুর্থ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদুল্লাহ।
ভারতকে ১৭৬ রানে থামালো বাংলাদেশ
বল হাতে চার ওভারের স্পেলে ২৭ রানে দুই উইকেট নেন পেসার রুবেল হোসেন। আর ভারতের পতন হওয়া অপর উইকেটটি ছিল রুবেলেরই ফিল্ডিংয়ে। ২০তম ওভারের শেষ বলে রোহিত শর্মাকে রানআউট করেন বোলার অ্যান্ডে পেসার রুবেল হোসেন। শেষ ওভারে মাত্র ৪ রান দেন রুবেল। ২০তম ওভারের প্রথম বলে রুবেল হোসেনের ডেলিভারিতে সীমানা দড়ির কাছে সুরেশ রায়নার ক্যাচ নেন সৌম্য সরকার। ৩০ বলে ৪৭ রান করেন ওয়ানডাউন ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না। সমান পাঁচটি চার-ছয়ে সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেন রোহিত শর্মা।
৭ ম্যাচ পর ফিফটি রোহিতের
সীমিত ওভারের শেষ সাত ইনিংসে রোহিত শর্মার সংগ্রহ ১৫, ২১, ০, ১১, ০, ১৭ ও ১১। তবে বুধবার ব্যাট হাতে অর্ধশতক হাঁকান এ ভারতীয় ওপেনার। ৪২ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। ভারতের ব্যাট হাতে ৭৮ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে রোহিতের এটি ১৩তম ফিফটি। ১৬ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১২৬/১-এ।
বল হাতে প্রথম আঘাত রুবেলের
ভারতের ৭০ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙলেন রুবেল হোসেন। ব্যক্তিগত ৩৫ রানে ভারতীয় পেনার শিখর ধাওয়ানের স্টাম্প উপড়ে নেন এ টাইগার পেসার। ১০ ওভার শেষে ভারেেতর সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭০/১-এ।
কলম্বোর রণসিংহ প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বিনা উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভার শেষ করে ভারত। ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বাংলাদেশ দলে পরিবর্তন একটি। পেসার তাসকিন আহমেদের জায়াগায় একাদশে সুযোগ নিয়েছেন আবু হায়দার রনি। আসরের শুরুর চার ম্যাচেই টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ে যাওয়া দল জয় দেখেছে। আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ১৩৯ রানের পুঁজি নিয়ে ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হার দেখে বাংলাদেশ। তবে দ্বিতীয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২১৪ রান তাড়া করে জয় কুড়ায় টাইগাররা। সিরিজে তিন ম্যাচে দুই জয় নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারত।
সাব্বির আউট, মুশফিকের ফিফটি
২৩ বলে ২৭ রান করে বোল্ড হয়ে গেলেন সাব্বির। সোজা বল, লাইন মিস, বলের আঘাত অফ স্টাম্পে। বাংলাদেশ ১৭.২ ওভারে ১২৮/৫। মুশফিক অপরাজিত ৫৬ রানে। সাকিব-তামিমের পর মুশফিক টানা দুই ম্যাচে ফিফটি করলেন টি-২০ ক্রিকেটে।
এর আগে ৩৫ বলে ৫০ রানের জুটি গড়েন মুশফিক-সাব্বির। মুশফিক ৩৫ বলে ৪৪ আর সাব্বির ১৫ বলে ১৮ রান করেন। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫ ওভারে ১১৬/৪।
১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৬৪ রান। মুশফিক ও মাহমুদুল্লাহ বড় জুটি গড়ার আভাস দিলেও তা ভেঙে দেন চাহাল। ফুলটস বল হাঁকাতে গিয়ে কট আউট হন ১১ রান করা মাহমুদুল্লাহ। দলের রান তখন ৬১।
ওয়াশিংটনের আঘাতে চাপে পড়ে বাংলাদেশ
ওয়াশিংটন সুন্দরেরর বলেই বাংলাদেশের শীর্ষ তিন ব্যাটসম্যান বিদায় নিলেন। ১৮ বছর বয়সী ডানহাতি এ অফস্পিনার তিন ওভারে বিদায় করেন লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার ও তামিম ইকবালকে। প্রথমেই হাঁকিয়ে মারতে গিয়ে স্টাম্পড হন লিটন। ৭ বলে ৭ রান করেছিলেন তিনি। এরপর তিন বলে এক রান করে বোল্ড হন সৌম্য। আর তামিম ইকবাল স্বাচ্ছন্দে ব্যাট করতে থাকলেও বোল্ড হযে যান সুন্দরের বলে। তিনি ১৯ বলে ২৭ রান করেছিলেন। দলের রান তখন ৫.৪ ওবারে ৪০। চতুর্থ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদুল্লাহ।
ভারতকে ১৭৬ রানে থামালো বাংলাদেশ
বল হাতে চার ওভারের স্পেলে ২৭ রানে দুই উইকেট নেন পেসার রুবেল হোসেন। আর ভারতের পতন হওয়া অপর উইকেটটি ছিল রুবেলেরই ফিল্ডিংয়ে। ২০তম ওভারের শেষ বলে রোহিত শর্মাকে রানআউট করেন বোলার অ্যান্ডে পেসার রুবেল হোসেন। শেষ ওভারে মাত্র ৪ রান দেন রুবেল। ২০তম ওভারের প্রথম বলে রুবেল হোসেনের ডেলিভারিতে সীমানা দড়ির কাছে সুরেশ রায়নার ক্যাচ নেন সৌম্য সরকার। ৩০ বলে ৪৭ রান করেন ওয়ানডাউন ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না। সমান পাঁচটি চার-ছয়ে সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেন রোহিত শর্মা।
৭ ম্যাচ পর ফিফটি রোহিতের
সীমিত ওভারের শেষ সাত ইনিংসে রোহিত শর্মার সংগ্রহ ১৫, ২১, ০, ১১, ০, ১৭ ও ১১। তবে বুধবার ব্যাট হাতে অর্ধশতক হাঁকান এ ভারতীয় ওপেনার। ৪২ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। ভারতের ব্যাট হাতে ৭৮ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে রোহিতের এটি ১৩তম ফিফটি। ১৬ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১২৬/১-এ।
বল হাতে প্রথম আঘাত রুবেলের
ভারতের ৭০ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙলেন রুবেল হোসেন। ব্যক্তিগত ৩৫ রানে ভারতীয় পেনার শিখর ধাওয়ানের স্টাম্প উপড়ে নেন এ টাইগার পেসার। ১০ ওভার শেষে ভারেেতর সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭০/১-এ।
কলম্বোর রণসিংহ প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বিনা উইকেটে ৪৯ রান নিয়ে পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভার শেষ করে ভারত। ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বাংলাদেশ দলে পরিবর্তন একটি। পেসার তাসকিন আহমেদের জায়াগায় একাদশে সুযোগ নিয়েছেন আবু হায়দার রনি। আসরের শুরুর চার ম্যাচেই টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ে যাওয়া দল জয় দেখেছে। আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ১৩৯ রানের পুঁজি নিয়ে ভারতের কাছে ৬ উইকেটে হার দেখে বাংলাদেশ। তবে দ্বিতীয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২১৪ রান তাড়া করে জয় কুড়ায় টাইগাররা। সিরিজে তিন ম্যাচে দুই জয় নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারত।