বাংলারজমিন
প্রবাসীর স্ত্রী উধাও, কাঠগড়ায় ছাত্রলীগ নেতা
কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৫ মার্চ ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
কুলাউড়ায় স্ত্রীর বিরুদ্ধে সোনা-গহনা ও নগদ অর্থসহ প্রায় অর্ধকোটি টাকার মালামাল লুটপাটের অভিযোগ তুলেছেন প্রবাসী স্বামী। লুটপাটকৃত অর্থ ও সোনা-গহনা নিয়ে প্রবাসী সালামতের সুন্দরী স্ত্রী রহিমা উপজেলা ছাত্রলীগের এক নেতার হাত ধরে চম্পট দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কষ্টার্জিত অর্থ ও স্বর্ণালংকার ফিরে পেতে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে সংযুক্ত আরব আমিরাত দূতাবাসের মাধ্যমে লিখিত অভিযোগ পাঠিয়েছেন প্রবাসী সালামত মিয়া। বিষয়টি নিয়ে উপজেলাজুড়ে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রবাসী সালামত কুলাউড়া উপজেলার রাউৎগাঁও ইউনিয়নের কবিরাজি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন থেকে মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে একটি কোম্পানিতে কাজ করছেন। এদিকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ছাত্রলীগ থেকে ওই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রবাসী সালামত মিয়ার সঙ্গে ২০১৩ সালে পৃথিমপাশা ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা আছকর আলীর মেয়ে রহিমা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। সালামত প্রবাসে থাকার সুবাদে কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তুহিনুর জামান ইয়াকুবের সঙ্গে স্ত্রী রহিমা আক্তার পরকীয়ায় লিপ্ত হন। বিষয়টি জানাজানি হলে
এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে একাধিকবার বৈঠক হলেও সমাধান হয়নি। প্রবাসীর অভিযোগ, স্বর্ণালংকার, ঘরের আসবাবপত্রসহ নগদ ৪৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা লুটপাট করে ও তার মেয়েকে নিয়ে ইয়াকুবের সঙ্গে রহিমা পালিয়েছে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে কর্ণপাত হয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ছাত্রলীগ থেকে ইয়াকুবকে বহিষ্কার করা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক স্বাক্ষরিত দলীয় প্যাডে গতকাল বুধবার (১৪ই মার্চ) বহিস্কারাদেশ জেলা ও উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের কাছে পৌঁছায়। এব্যাপারে ছাত্রলীগ নেতা তুহিনুর জামান ইয়াকুবের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি দেখা করে বিস্তারিত বলবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। এব্যাপারে প্রবাসী সালামত মিয়ার স্ত্রী রহিমা আক্তার উল্টো তার স্বামী পরকীয়ায় আসক্ত বলে অভিযোগ তুলেন। তিনি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা অস্বীকার করে জানান, স্বামীর বাসা ছেড়ে ভাড়াটিয়া বাসায় মা ও একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে বসবাস করছি।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক তোফায়েল ইসলাম জানান, এমন কোনো লিখিত অভিযোগ এখনো আসেনি। আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে একাধিকবার বৈঠক হলেও সমাধান হয়নি। প্রবাসীর অভিযোগ, স্বর্ণালংকার, ঘরের আসবাবপত্রসহ নগদ ৪৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা লুটপাট করে ও তার মেয়েকে নিয়ে ইয়াকুবের সঙ্গে রহিমা পালিয়েছে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে কর্ণপাত হয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ছাত্রলীগ থেকে ইয়াকুবকে বহিষ্কার করা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক স্বাক্ষরিত দলীয় প্যাডে গতকাল বুধবার (১৪ই মার্চ) বহিস্কারাদেশ জেলা ও উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের কাছে পৌঁছায়। এব্যাপারে ছাত্রলীগ নেতা তুহিনুর জামান ইয়াকুবের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি দেখা করে বিস্তারিত বলবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। এব্যাপারে প্রবাসী সালামত মিয়ার স্ত্রী রহিমা আক্তার উল্টো তার স্বামী পরকীয়ায় আসক্ত বলে অভিযোগ তুলেন। তিনি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা অস্বীকার করে জানান, স্বামীর বাসা ছেড়ে ভাড়াটিয়া বাসায় মা ও একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে বসবাস করছি।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক তোফায়েল ইসলাম জানান, এমন কোনো লিখিত অভিযোগ এখনো আসেনি। আসলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।