অনলাইন
‘দেশ ও জনগনকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে’
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ মার্চ ২০১৮, বুধবার, ৩:২৩ পূর্বাহ্ন
দেশ ও দেশের জনগনকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে, ফলে গণতন্ত্র গভীর সংকটে নিপতিতহচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ আয়োজিত 'চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট : কোন পথে বাংলাদেশ' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ব্যাংকে চলছে হরিলুট। হাজার হাজার কোটি টাকা অবাধে লুট হচ্ছে। আর এই লুটপাটে সহায়তা করছে খোদ সরকার। কোটি কোটি ডলার পাচার হচ্ছে এবং বিদেশে সেকেন্ড হোম গড়ে তুলছে এই লুটপাটকারীরা। এখনই এদের থামাতে হবে।
গণতন্ত্র হুমকির মুখে জানিয়ে তিনি বলেন, মানুষকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না।তিনি ১৫ টি মামলা কাঁধে নিয়ে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহন করেছিলেন। ১/১১ সরকারের আমলে করা শেখ হাসিনার মামলাগুলো প্রত্যাহার হলে বেগম জিয়ার মামলা কেন প্রত্যাহার হলো না? আসলে আ'লীগ বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে ভয় পায়। আর সেই কারণেই নিজেরদের অপকর্মকে আড়াল করতে নেত্রীকে জেলে দিয়েছেন।
নজরুল ইসলাম খান বেগম খালেদা জিয়ার মামলা নিয়ে এটর্নি জেনারেল ও দুদুকের আইনজীবীদের অবস্থান সম্পর্কে সমালোচনা করে বলেন, তারা কি রাষ্ট্রের আইনজীবী নাকি আ'লীগের আইনজীবী। তাদের কর্মকান্ডে স্পষ্ঠতই প্রমাণিত হয় রাষ্ট্রের প্রতি, জনগনের প্রতি তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। তাদের কর্মকান্ডেই প্রমাণিত হয় বেগম খালেদা জিয়ার শাস্তির পিছনে সরকারের মদদ রয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বাধা দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসী-লুটপাটকারীরা সরকারি দলের ছত্রছায়ায় থেকে সরকারকে ক্ষমতায় রাখছে আর সেই সুযোগে নিজেদের আখের গোছাচ্ছে। এই রকম গণতন্ত্রহীন বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয় নাই। কোনভাবেই এই অবস্থা মেনে নেয়া যায় না। বাংলাদেশ ন্যাপের মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশগ্রহন করেন এলডিপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বিএনপির সহ-গবেষনা সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, লেবার পার্টি মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, এনডিপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, কল্যাণ পার্টি যুগ্ম মহাসচিব আল আমিন ভুইয়া রিপন, ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান কাজী ফারুক হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব স্বপন কুমার সাহা, সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, মো. মঞ্জুরুল আলম, যুবনেতা আবদুল্লহ আল কাউছারী প্রমুখ।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ব্যাংকে চলছে হরিলুট। হাজার হাজার কোটি টাকা অবাধে লুট হচ্ছে। আর এই লুটপাটে সহায়তা করছে খোদ সরকার। কোটি কোটি ডলার পাচার হচ্ছে এবং বিদেশে সেকেন্ড হোম গড়ে তুলছে এই লুটপাটকারীরা। এখনই এদের থামাতে হবে।
গণতন্ত্র হুমকির মুখে জানিয়ে তিনি বলেন, মানুষকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না।তিনি ১৫ টি মামলা কাঁধে নিয়ে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহন করেছিলেন। ১/১১ সরকারের আমলে করা শেখ হাসিনার মামলাগুলো প্রত্যাহার হলে বেগম জিয়ার মামলা কেন প্রত্যাহার হলো না? আসলে আ'লীগ বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে ভয় পায়। আর সেই কারণেই নিজেরদের অপকর্মকে আড়াল করতে নেত্রীকে জেলে দিয়েছেন।
নজরুল ইসলাম খান বেগম খালেদা জিয়ার মামলা নিয়ে এটর্নি জেনারেল ও দুদুকের আইনজীবীদের অবস্থান সম্পর্কে সমালোচনা করে বলেন, তারা কি রাষ্ট্রের আইনজীবী নাকি আ'লীগের আইনজীবী। তাদের কর্মকান্ডে স্পষ্ঠতই প্রমাণিত হয় রাষ্ট্রের প্রতি, জনগনের প্রতি তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। তাদের কর্মকান্ডেই প্রমাণিত হয় বেগম খালেদা জিয়ার শাস্তির পিছনে সরকারের মদদ রয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে বাধা দেয়া হচ্ছে। সন্ত্রাসী-লুটপাটকারীরা সরকারি দলের ছত্রছায়ায় থেকে সরকারকে ক্ষমতায় রাখছে আর সেই সুযোগে নিজেদের আখের গোছাচ্ছে। এই রকম গণতন্ত্রহীন বাংলাদেশের জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয় নাই। কোনভাবেই এই অবস্থা মেনে নেয়া যায় না। বাংলাদেশ ন্যাপের মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশগ্রহন করেন এলডিপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বিএনপির সহ-গবেষনা সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, লেবার পার্টি মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, এনডিপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, কল্যাণ পার্টি যুগ্ম মহাসচিব আল আমিন ভুইয়া রিপন, ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান কাজী ফারুক হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব স্বপন কুমার সাহা, সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, মো. মঞ্জুরুল আলম, যুবনেতা আবদুল্লহ আল কাউছারী প্রমুখ।