বাংলারজমিন
কচুয়ায় গ্রাহকদের দুই কোটি টাকা নিয়ে উধাও!
কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১৩ মার্চ ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের কচুয়ার মাসনিগাছা চেতনা বহুমুখী সমবায় সমিতি লি. নামের হায় হায় কোম্পানি গ্রাহকদের সঞ্চয় ও আমানতের প্রায় দুই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সঞ্চয় ও আমানতের জমাকৃত টাকা ফেরত পাওয়ার দাবিতে শনিবার সন্ধ্যায় সমিতির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা। জানা গেছে, ২০০৭ সালে ১৯ জন পরিচালক নিয়ে এ সমিতিটির কার্যক্রম চালু হয়। পরিচালানা বোর্ডের সভাপতি মাসনিগাছা গ্রামের হেলাল উদ্দিন, সম্পাদক মাসুদ মিয়া, সহ-সভাপতি জিয়াউল হক ও হিসাব নিরীক্ষক মাইনউদ্দিন মজুমদার। এ সমিতির কচুয়া ও রহিমানগর বাজারে আরো দুটি শাখা রয়েছে। মাসনিগাছা সমিতিতে রয়েছে সহস্রাধিক গ্রাহক।
ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক গ্রাহক জানান, প্রথম কয়েক বছর সমিতির কার্যক্রম নিয়মিত চলছিল। আমাদের অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে সমিতির কর্মকর্তারা সঞ্চয় ও ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ২ কোটি টাকা নিয়ে ২০১৫ সালের শেষের দিকে কর্মকর্তারা গা-ঢাকা দিয়েছে।
সমিতির পরিচালক মাসনিগাছা গ্রামের অধিবাসী মো. আনোয়ার হোসেন ও দুলাল মিয়া জানান, তারা নামে মাত্র পরিচালক। মূলত এ সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারিসহ ৫-৬ ব্যক্তি অর্থ আদায় ও নিয়ন্ত্রণ করতো। এই দুই পরিচালক আরো দাবি করেন যে, তারা ৬-৭ লাখ টাকা করে সমিতিতে পুঁজি বিনিয়োগ করেছে। তাদের বিনিয়োগকৃত টাকা ফিরে পাওয়ার কোনো আশার আলো দেখছে না। পরিচালক আনোয়ার হোসেন আরো জানান, অর্থ নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তিরা তাকেও এলাকা থেকে গা-ঢাকা দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে। এদিকে চরম ক্ষোভে ফেটে পড়ছে সহস্রাধিক গ্রাহক। এমনি অবস্থায় চেতনা সমিতির কর্মকর্তা কর্তৃক টাকা হাতিয়ে নেয়াকে কেন্দ্র করে এলাকায় যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে কচুয়া উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ঐ সমিতির কর্মকাণ্ড সমিতির গ্রাহকরা আমাকে মৌখিকভাবে জানালে তাদের আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছি।
ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক গ্রাহক জানান, প্রথম কয়েক বছর সমিতির কার্যক্রম নিয়মিত চলছিল। আমাদের অধিক মুনাফার লোভ দেখিয়ে সমিতির কর্মকর্তারা সঞ্চয় ও ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় ২ কোটি টাকা নিয়ে ২০১৫ সালের শেষের দিকে কর্মকর্তারা গা-ঢাকা দিয়েছে।
সমিতির পরিচালক মাসনিগাছা গ্রামের অধিবাসী মো. আনোয়ার হোসেন ও দুলাল মিয়া জানান, তারা নামে মাত্র পরিচালক। মূলত এ সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারিসহ ৫-৬ ব্যক্তি অর্থ আদায় ও নিয়ন্ত্রণ করতো। এই দুই পরিচালক আরো দাবি করেন যে, তারা ৬-৭ লাখ টাকা করে সমিতিতে পুঁজি বিনিয়োগ করেছে। তাদের বিনিয়োগকৃত টাকা ফিরে পাওয়ার কোনো আশার আলো দেখছে না। পরিচালক আনোয়ার হোসেন আরো জানান, অর্থ নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তিরা তাকেও এলাকা থেকে গা-ঢাকা দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে। এদিকে চরম ক্ষোভে ফেটে পড়ছে সহস্রাধিক গ্রাহক। এমনি অবস্থায় চেতনা সমিতির কর্মকর্তা কর্তৃক টাকা হাতিয়ে নেয়াকে কেন্দ্র করে এলাকায় যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে কচুয়া উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ঐ সমিতির কর্মকাণ্ড সমিতির গ্রাহকরা আমাকে মৌখিকভাবে জানালে তাদের আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছি।