বাংলারজমিন
টঙ্গী থানার এএসআই ক্লোজড
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী থেকে
১৩ মার্চ ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
টঙ্গী থানার এএসআই আব্দুল হামিদকে দুর্নীতি ও অনিয়মের দায়ে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত রোববার রাতে তাকে প্রত্যাহার করে গাজীপুর পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এএসআই হামিদ ও পিএসআই আলমাছ আলরাজি সাদা পোশাকে রোববার বিকেলে টঙ্গীর পাইকারি মাদকের হাটখ্যাত মাজারবস্তিতে অসৎ উদ্দেশ্যে যায়। পরে এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা তাদেরকে ধাওয়া করে। এতে পালাতে গিয়ে তারা পড়ে যায়। এতে আলমাছ আলরাজি আহত হয়। এসময় এএসআই হামিদ কৌশলে সটকে পড়ে। খবর পেয়ে টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেনসহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাদেরকে উদ্ধার করে।
এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে এএসআই আব্দুল হামিদ বলেন, আমরা একজন ওয়ারেন্টের আসামি ধরতে গিয়েছিলাম। পরে খবর পাই মাদক ব্যবসায়ী রোকনের ঘরে একবস্তা গাঁজা রয়েছে। আমরা সেখানে গাঁজা উদ্ধারের জন্য তল্লাশি চালাই। এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীরা আমাদের উপর চড়াও হয়। তাকে ওয়ারেন্টের আসামির নাম জিজ্ঞেস করা হলে তিনি নাম বলতে পারেননি।
পুলিশ জানায়, এএসআই হামিদ ও পিএসআই আলমাছ আলরাজি সাদা পোশাকে রোববার বিকেলে টঙ্গীর পাইকারি মাদকের হাটখ্যাত মাজারবস্তিতে অসৎ উদ্দেশ্যে যায়। পরে এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা তাদেরকে ধাওয়া করে। এতে পালাতে গিয়ে তারা পড়ে যায়। এতে আলমাছ আলরাজি আহত হয়। এসময় এএসআই হামিদ কৌশলে সটকে পড়ে। খবর পেয়ে টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেনসহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাদেরকে উদ্ধার করে।
এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে এএসআই আব্দুল হামিদ বলেন, আমরা একজন ওয়ারেন্টের আসামি ধরতে গিয়েছিলাম। পরে খবর পাই মাদক ব্যবসায়ী রোকনের ঘরে একবস্তা গাঁজা রয়েছে। আমরা সেখানে গাঁজা উদ্ধারের জন্য তল্লাশি চালাই। এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীরা আমাদের উপর চড়াও হয়। তাকে ওয়ারেন্টের আসামির নাম জিজ্ঞেস করা হলে তিনি নাম বলতে পারেননি।