দেশ বিদেশ
৭ই মার্চ যৌন হয়রানির ঘটনায় অধিকারের নিন্দা
স্টাফ রিপোর্টার
১২ মার্চ ২০১৮, সোমবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আগের দিন গত ৭ই মার্চ সরকারদলীয় নেতাকর্মীদের হাতে কয়েকজন নারীর যৌন হয়রানির ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার। এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। এছাড়া, আগে বিভিন্ন সময়ে হয়রানির শিকার নারীরা ন্যায়বিচার পাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে তারা। গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ধর্র্ষণ ও যৌন হয়রানির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই নারীর ওপর সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর জন্য আইনের শাসন ও নৈতিকতার অভাবও দায়ী। বিবৃতিতে ২০১৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে বাংলা নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে যৌন হয়রানির বিষয়টি তুলে ধরে বলা হয়, ওই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এখনো ন্যায়বিচার পায়নি। যৌন হয়রানির ঘটনায় সকল অপরাধীকে শনাক্ত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আগের দিন ৭ই মার্চ ঢাকার কয়েকটি রাস্তায় নারীরা সরকারদলীয় কর্মীদের হাতে যৌন হয়রানির শিকার হয়। সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে দলীয় জনসভায় যোগদানের আগে পথে তারা স্লোগান দিয়ে নারীদের উত্ত্যক্ত করতে থাকে। হয়রানির শিকার ৭ সাহসী নারী নিজেদের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেন। ভুক্তভোগী এক নারীর পিতা বাদী হয়ে ৮ই মার্চ রমনা থানায় মামলা করেন। এতে বলা হয়, কলেজ থেকে বাসায় ফেরার পথে তার মেয়ে বাংলামোটর এলাকায় হয়রানির শিকার হয়েছে। প্রায় ১৫ থেকে ২০ যুবক তাকে ঘিরে ধরে হয়রানি করতে থাকে। একপর্যায়ে তার পরিধেয় কাপড় ছিঁড়ে ফেলে। এদিকে, ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সমাবেশস্থলের বাইরের ঘটনার দায় দলের নয়। এই দায় সরকারের।
সাম্প্রতিক সময়ে ধর্র্ষণ ও যৌন হয়রানির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই নারীর ওপর সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর জন্য আইনের শাসন ও নৈতিকতার অভাবও দায়ী। বিবৃতিতে ২০১৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে বাংলা নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে যৌন হয়রানির বিষয়টি তুলে ধরে বলা হয়, ওই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এখনো ন্যায়বিচার পায়নি। যৌন হয়রানির ঘটনায় সকল অপরাধীকে শনাক্ত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আগের দিন ৭ই মার্চ ঢাকার কয়েকটি রাস্তায় নারীরা সরকারদলীয় কর্মীদের হাতে যৌন হয়রানির শিকার হয়। সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে দলীয় জনসভায় যোগদানের আগে পথে তারা স্লোগান দিয়ে নারীদের উত্ত্যক্ত করতে থাকে। হয়রানির শিকার ৭ সাহসী নারী নিজেদের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেন। ভুক্তভোগী এক নারীর পিতা বাদী হয়ে ৮ই মার্চ রমনা থানায় মামলা করেন। এতে বলা হয়, কলেজ থেকে বাসায় ফেরার পথে তার মেয়ে বাংলামোটর এলাকায় হয়রানির শিকার হয়েছে। প্রায় ১৫ থেকে ২০ যুবক তাকে ঘিরে ধরে হয়রানি করতে থাকে। একপর্যায়ে তার পরিধেয় কাপড় ছিঁড়ে ফেলে। এদিকে, ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সমাবেশস্থলের বাইরের ঘটনার দায় দলের নয়। এই দায় সরকারের।