বাংলারজমিন
সাভারে গৃহবধূ ফতুল্লায় বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
১১ মার্চ ২০১৮, রবিবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
যৌতুকের টাকা না পেয়ে সাভারে স্বর্ণালী আক্তার (২৫) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী আকবর আলীসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। গতকাল বিকালে সাভার পৌর এলাকার ডগরমোড়া এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পরিবার ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বিকালে গৃহবধূ স্বর্ণালী আক্তার ও তার স্বামী নিজ কক্ষে অবস্থান করছিল। পরে ঘরের দরজা খোলা রেখে স্বামী আকবর বাইরে চলে গেলে প্রতিবেশীরা ঘরের ভেতরে স্বর্ণালীর ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায়।
এ সময় দ্রুত উদ্ধার করে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাত বছর আগে আশুলিয়ার কবিরপুর বাইদগাঁও এলাকার সুরুজ মিয়ার মেয়ে স্বর্ণালী আক্তারের সঙ্গে গাজীপুরের কালিয়াকৈর পশ্চিম বড়ইছুটি গ্রামের মৃত হিকমত আলীর ছেলে আকবর আলীর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তারা সাভারের ডগরমোড়া এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতো। তাদের সাত বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। এদিকে গৃহবধূকে হাসপাতালে নেয়ার খবর পেয়ে স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন দ্রুত মৃতদেহ হাসপাতাল থেকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ও আচরণে সন্দেহ হলে হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষ মৃতদেহ আটকে দেন। পরে নিহত গৃহবধূর বাবা-মাকে খবর দেয়া হলে স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায়।
গৃহবধূ স্বর্ণালীর চাচা সাইফুল ইসলাম অভিযোগ করেন, গত কয়েকদিন ধরেই গৃহবধূর স্বর্ণালীর পরিবারের কাছে পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে আসছিল মাদকাসক্ত স্বামী আকবর আলী। সাভার মডেল থানার (ওসি) অপারেশন আবুল বাশার জানান, নিহত গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়েরের পর বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে: ফতুল্লায় আবদুল কাশেম চৌধুরী (৬৫) নামে এক বৃদ্ধকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে মিলের ভেতর আটকিয়ে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় মিলের মালিক সেলিম মিয়াকে স্থানীয় লোকজন আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। পুলিশ মিলটি সিলগালা করে দিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল সকালে ফতুল্লার কুতুবপুরের দেলপাড়া এলাকায়। নিহত আবদুল কাশেম একই এলাকার মৃত ইসলাক চৌধুরীর ছেলে। তিনি তার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে দেলপাড়া বাজার এলাকায় বসবাস করতেন। নিহত কাশেম চৌধুরী এক সময় ওই মিলে চাকরি করতেন। নিহতের ছেলে অনু চৌধুরী (২৮) জানান, শুক্রবার রাত ৮টায় সিডি বোর্ড মিলের মালিকের কথা বলে তার ছোট ভাই এবং আক্তার হোসেনের ছেলে তার বাবা কাশেম চৌধুরীকে ডেকে নিয়ে যায়। সারারাত সে বাড়ি ফেরেনি। সকালে আবারো মালিক পক্ষের মানুষ তার বাসায় এসে নিহতের খোঁজ জানতে চায়। এ সময় বাড়ির লোকদের সন্দেহ হলে তারা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে মিলের ভেতর প্রবেশ করে এবং কাশেম চৌধুরীর ক্ষতবিক্ষত লাশ দেখতে পায়। এ ব্যাপারে ফতুল্লা থানার ডিউটি অফিসার জানান, এই ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দীন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, মিলের ভেতর থেকে সেলিম নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। কেন এবং কি কারণে বৃদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ সময় দ্রুত উদ্ধার করে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সাত বছর আগে আশুলিয়ার কবিরপুর বাইদগাঁও এলাকার সুরুজ মিয়ার মেয়ে স্বর্ণালী আক্তারের সঙ্গে গাজীপুরের কালিয়াকৈর পশ্চিম বড়ইছুটি গ্রামের মৃত হিকমত আলীর ছেলে আকবর আলীর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তারা সাভারের ডগরমোড়া এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতো। তাদের সাত বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। এদিকে গৃহবধূকে হাসপাতালে নেয়ার খবর পেয়ে স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন দ্রুত মৃতদেহ হাসপাতাল থেকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ও আচরণে সন্দেহ হলে হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষ মৃতদেহ আটকে দেন। পরে নিহত গৃহবধূর বাবা-মাকে খবর দেয়া হলে স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায়।
গৃহবধূ স্বর্ণালীর চাচা সাইফুল ইসলাম অভিযোগ করেন, গত কয়েকদিন ধরেই গৃহবধূর স্বর্ণালীর পরিবারের কাছে পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে আসছিল মাদকাসক্ত স্বামী আকবর আলী। সাভার মডেল থানার (ওসি) অপারেশন আবুল বাশার জানান, নিহত গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়েরের পর বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে: ফতুল্লায় আবদুল কাশেম চৌধুরী (৬৫) নামে এক বৃদ্ধকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে মিলের ভেতর আটকিয়ে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় মিলের মালিক সেলিম মিয়াকে স্থানীয় লোকজন আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। পুলিশ মিলটি সিলগালা করে দিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল সকালে ফতুল্লার কুতুবপুরের দেলপাড়া এলাকায়। নিহত আবদুল কাশেম একই এলাকার মৃত ইসলাক চৌধুরীর ছেলে। তিনি তার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে দেলপাড়া বাজার এলাকায় বসবাস করতেন। নিহত কাশেম চৌধুরী এক সময় ওই মিলে চাকরি করতেন। নিহতের ছেলে অনু চৌধুরী (২৮) জানান, শুক্রবার রাত ৮টায় সিডি বোর্ড মিলের মালিকের কথা বলে তার ছোট ভাই এবং আক্তার হোসেনের ছেলে তার বাবা কাশেম চৌধুরীকে ডেকে নিয়ে যায়। সারারাত সে বাড়ি ফেরেনি। সকালে আবারো মালিক পক্ষের মানুষ তার বাসায় এসে নিহতের খোঁজ জানতে চায়। এ সময় বাড়ির লোকদের সন্দেহ হলে তারা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে মিলের ভেতর প্রবেশ করে এবং কাশেম চৌধুরীর ক্ষতবিক্ষত লাশ দেখতে পায়। এ ব্যাপারে ফতুল্লা থানার ডিউটি অফিসার জানান, এই ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দীন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, মিলের ভেতর থেকে সেলিম নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। কেন এবং কি কারণে বৃদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।