এক্সক্লুসিভ
আতিকুল মেয়র হলে জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করবেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার
২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, জনগণের সুখ ও দুঃখের অংশীদার হোন জনপ্রতিনিধিরা। বিপদে আপদে তারা মানুষের পাশে দাঁড়ান, ছুটে যান। বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম ঢাকায় পরিচিত এক মুখ। তার নাম এখন সবার মুখে মুখে। তিনি ইতিমধ্যে জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। নগরবাসীর সেবায় তিনি ইতিমধ্যে আত্মনিয়োগ করেছেন। তাই আমরা আগামীতে তাকেই মেয়র হিসেবে দেখতে চাই। তিনি মেয়র হলে
এলাকার সমস্যার সমাধান হবে। জনগণের সুখ ও দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াবেন। গতকাল দুপুরে রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে একটি বিরল ঘটনা যে শুধুমাত্র ভাষার জন্য একটি জাতি রাজপথে রক্ত ঢেলে দিয়েছে। এই স্বর্ণালি ইতিহাসের দাবিদার শুধুমাত্র বাঙালি জাতির। আমরা বিশ্বের দরবারে খুব গর্ব করে বলতে পারি যে, আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলি, আমরা বাঙালি জাতি। তিনি আরো বলেন, ভাষা সমৃদ্ধ করতে আমরা এখনই সংকল্পবদ্ধ হই। শুধু ইংরেজি ভাষার প্রতি জোর দেয়া মানে নিজের প্রতি দৈন্যতা প্রকাশ করা। বাংলা ভাষার অধিকারের জন্য আমাদের দেশের তরুণেরা বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল আরো বলেন, ভাষা সংস্কৃতির চর্চার মধ্য দিয়েই সব প্রকার অশুভ শক্তিকে মোকাবিলা করা সম্ভব। আর এ ক্ষেত্রে পরিবারকেই সবার আগে দায়িত্ব নিতে হবে। বিদেশি ভাষা শেখার জন্য যে তাগিদ দেয়া হয়, তা নিজ ভাষা শেখার বেলায় হয় না। এ ধারণায় পরিবর্তন আনা সময়ের দাবি। আগে নিজের ভাষা পরে বিদেশি ভাষার অগ্রাধিকার। তাহলেই মহান ২১শে ফেব্রুয়ারির আত্মত্যাগ সফল হবে। আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেশের চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে চলে যান।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান বলেন, সব কিছুরই উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু, বাংলা ভাষার উন্নয়নে কি হলো! কি করার কথা, আর কি করছি আমরা? আমাদের সবাইকে ভেবে দেখতে হবে। আমরা নিজেরাই প্রশ্ন করলে তা উত্তর পাবো। আলোচনা সভায় এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, পুলিশের আইজি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী ও র্যাবের মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ ও চিত্র নায়িকা রোজিনা প্রমুখ।
এলাকার সমস্যার সমাধান হবে। জনগণের সুখ ও দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াবেন। গতকাল দুপুরে রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের খেলার মাঠে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে একটি বিরল ঘটনা যে শুধুমাত্র ভাষার জন্য একটি জাতি রাজপথে রক্ত ঢেলে দিয়েছে। এই স্বর্ণালি ইতিহাসের দাবিদার শুধুমাত্র বাঙালি জাতির। আমরা বিশ্বের দরবারে খুব গর্ব করে বলতে পারি যে, আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলি, আমরা বাঙালি জাতি। তিনি আরো বলেন, ভাষা সমৃদ্ধ করতে আমরা এখনই সংকল্পবদ্ধ হই। শুধু ইংরেজি ভাষার প্রতি জোর দেয়া মানে নিজের প্রতি দৈন্যতা প্রকাশ করা। বাংলা ভাষার অধিকারের জন্য আমাদের দেশের তরুণেরা বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল আরো বলেন, ভাষা সংস্কৃতির চর্চার মধ্য দিয়েই সব প্রকার অশুভ শক্তিকে মোকাবিলা করা সম্ভব। আর এ ক্ষেত্রে পরিবারকেই সবার আগে দায়িত্ব নিতে হবে। বিদেশি ভাষা শেখার জন্য যে তাগিদ দেয়া হয়, তা নিজ ভাষা শেখার বেলায় হয় না। এ ধারণায় পরিবর্তন আনা সময়ের দাবি। আগে নিজের ভাষা পরে বিদেশি ভাষার অগ্রাধিকার। তাহলেই মহান ২১শে ফেব্রুয়ারির আত্মত্যাগ সফল হবে। আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেশের চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে চলে যান।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান বলেন, সব কিছুরই উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু, বাংলা ভাষার উন্নয়নে কি হলো! কি করার কথা, আর কি করছি আমরা? আমাদের সবাইকে ভেবে দেখতে হবে। আমরা নিজেরাই প্রশ্ন করলে তা উত্তর পাবো। আলোচনা সভায় এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, পুলিশের আইজি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী ও র্যাবের মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ ও চিত্র নায়িকা রোজিনা প্রমুখ।