অনলাইন
বিনম্র শ্রদ্ধায় ভাষা শহীদদের স্মরণ
অনলাইন ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
ছবি: পিআইডি
বিনম্র শ্রদ্ধা, মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারা দেশে পালিত হচ্ছে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরেই শুরু হয় ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন। ভোর থেকেই শুরু হয় খালি পায়ে প্রভাতফেরি। সবার মুখে মুখে সেই গান- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ ।
প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ; ক্ষমতাসীন ১৪ দলীয় জোট, তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, অ্যাটর্নি জেনারেল, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও ভাষা সৈনিকরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শহীদ মিনারে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব শেষ হলে শহীদ মিনার সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের উপস্থিতিও বাড়তে থাকে। ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে শহীদ মিনার প্রাঙ্গন।
ওদিকে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরসহ বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনেই নানা আয়োজন করা হয়েছে। প্রবাসীরাও বিদেশের মাটিতে শহীদ মিনার গড়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভাষাশহীদদের প্রতি।
১৯৫২ সালের এই দিনে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে বাঙালির রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র ও যুবসমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ শাসকগোষ্ঠীর ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে আসে। সেদিন ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা (ইউনেসকো) ১৯৯৯ সালে মহান একুশের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কয়েক বছর ধরে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
আজ সারা দেশে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।
প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ; ক্ষমতাসীন ১৪ দলীয় জোট, তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, অ্যাটর্নি জেনারেল, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও ভাষা সৈনিকরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শহীদ মিনারে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব শেষ হলে শহীদ মিনার সবার জন্য খুলে দেওয়া হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের উপস্থিতিও বাড়তে থাকে। ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে শহীদ মিনার প্রাঙ্গন।
ওদিকে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরসহ বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনেই নানা আয়োজন করা হয়েছে। প্রবাসীরাও বিদেশের মাটিতে শহীদ মিনার গড়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভাষাশহীদদের প্রতি।
১৯৫২ সালের এই দিনে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে বাঙালির রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র ও যুবসমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ শাসকগোষ্ঠীর ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে আসে। সেদিন ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা (ইউনেসকো) ১৯৯৯ সালে মহান একুশের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কয়েক বছর ধরে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
আজ সারা দেশে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।