বাংলারজমিন
কিশোরগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতাকর্মীর জামিনে মুক্তি
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গত ৫ই ফেব্রুয়ারির সিলেট সফরকে কেন্দ্র করে ভৈরব থেকে আটক হওয়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলামসহ আট নেতাকর্মী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ থেকে জামিন লাভের পর মঙ্গলবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে তারা মুক্তি লাভ করেন।
জামিনে মুক্তি পাওয়াদের মধ্যে মাজহারুল ইসলাম ছাড়া অন্যরা হলেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্মআহ্বায়ক ভিপি মো. বাহার মিয়া, ভৈরব উপজেলা বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তারিকুজ্জামান পার্নেল, ভৈরব উপজেলা যুবদল নেতা মাসুদ মিয়া, বিএনপি কর্মী আতাউর রহমান, জুয়েল মিয়া ও ছাত্রদল নেতা আকরাম হোসেন। গত ৫ই ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিলেট সফরে যাওয়ার পথে ভৈরবে অভ্যর্থনা জানানোকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেলের জবাবে নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল ছুঁড়ে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির এই আট নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ। পরে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা, হামলা চালিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের জখম ও নাশকতা চেষ্টার অভিযোগ এনে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওইদিন রাত ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের আমলগ্রহণকারী আদালত নং-২ এর বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইকবাল মাহমুদ এর খাস কামরায় নেয়া হয়। বিচারক পরবর্তীতে শুনানির সিদ্ধান্ত জানিয়ে নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরদিন ৬ই ফেব্রুয়ারি আদালতে তাদের জামিন আবেদন করা হলে বিচারক নামঞ্জুর করেন।
জামিনে মুক্তি পাওয়াদের মধ্যে মাজহারুল ইসলাম ছাড়া অন্যরা হলেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্মআহ্বায়ক ভিপি মো. বাহার মিয়া, ভৈরব উপজেলা বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তারিকুজ্জামান পার্নেল, ভৈরব উপজেলা যুবদল নেতা মাসুদ মিয়া, বিএনপি কর্মী আতাউর রহমান, জুয়েল মিয়া ও ছাত্রদল নেতা আকরাম হোসেন। গত ৫ই ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিলেট সফরে যাওয়ার পথে ভৈরবে অভ্যর্থনা জানানোকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় পুলিশের লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেলের জবাবে নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল ছুঁড়ে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিএনপির এই আট নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ। পরে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা, হামলা চালিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের জখম ও নাশকতা চেষ্টার অভিযোগ এনে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় আটক বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওইদিন রাত ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের আমলগ্রহণকারী আদালত নং-২ এর বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইকবাল মাহমুদ এর খাস কামরায় নেয়া হয়। বিচারক পরবর্তীতে শুনানির সিদ্ধান্ত জানিয়ে নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরদিন ৬ই ফেব্রুয়ারি আদালতে তাদের জামিন আবেদন করা হলে বিচারক নামঞ্জুর করেন।