খেলা
হংকংয়ে চার জাতি টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলতে চায় মেয়েরা
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
গত বছরটি দুর্দান্ত কেটেছে নারী ফুটবলারদের। বছরটা শেষ হয়েছিল অনূর্ধ্ব-১৫ দলের দক্ষিণ এশিয়ার সেরা হওয়ার মধ্যে দিয়ে। ডিসেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বালিকা সাফের ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা হয়েছিল বাংলাদেশ। মেয়েদের নতুন বছরের প্রথম এসাইনমেন্ট হংকংয়ের চার জাতি আমন্ত্রণমূলক অনূর্ধ্ব-১৫ টুর্নামেন্ট। ৩০শে মার্চ শুরু হবে এ টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হংকং ছাড়াই এই টুর্নামেন্টে অংশ নিবে চাইনিজ তাইপে ও ইরান। চারজানি এই টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলতে চায় বাংলাদেশ।
৩০শে মার্চ চাইনিজ তাইপের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের কিশোরীদের নতুন মিশন। ৩১শে মার্চ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ ইরানের বিরুদ্ধে। পরের দিন স্বাগতিক হংকংয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। গ্রুপভিত্তিক খেলার পর টেবিলের শীর্ষ দল চ্যাম্পিয়ন ও দ্বিতীয় দল রানার্সআপ হবে।
এ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে বাংলাদেশের মেয়েরা হংকং যাবে ২৮শে মার্চ রাতে। বছরের শুরুর টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলার সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশ দলের হেড কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। ‘ইরান ও চাইনিজ তাইপের সঙ্গে আমাদের খেলার অভিজ্ঞতা আছে। ঢাকায় দুটি দলকেই হারিয়েছি আমরা। আমার কাছে মনে হচ্ছে হংকংও আমাদের মানের দল। সুতরাং এই আসরে আমাদের ফাইনাল খেলতে তেমন বেগ পাবার কথা না। তাছাড়া আমাদের প্রস্তুতিটাও ভালো হচ্ছে’- বলেন মেয়েদের এই সফল কোচ। কোচের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দলটির ফরোয়ার্ড তহুরা খাতুন বলেন, সামনে আমাদের অনেক খেলা। এখানে আমরা ফাইনালে উঠতে পারলেও সামনের টুর্নামেন্টগুলোতে আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারবো।
মূলত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া শুরু হবে হংকংয়ের এই টুর্নামেন্ট দিয়ে। এছাড়া এএফসি ফুটসাল, অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৯ বাছাইপর্ব তো আছেই। সাফের অনূর্ধ্ব-১৫, ১৮ ও সিনিয়রদের আসরেও খেলতে হবে বাংলাদেশকে। এ বছরের টুর্নামেন্ট নিয়ে জাতীয় মহিলা দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, ‘সব আসরে আমাদের অংশগ্রহণের কথা আছে। তালিকাভুক্ত যারা আছে, তারাই যে সব আসরে খেলবে তা নয়; যাদের পারফরম্যান্স ভালো তাদের নিয়েই লড়বো।’ এরপরই জানালেন তাদের লক্ষ্যের কথা, ‘বাছাই পর্বগুলোতে সেরা হওয়ার লক্ষ্য। আর টুর্নামেন্টে ট্রফি জেতার দিকে চোখ আমাদের। চেষ্টা করবো সব আসরে ভালো করার। আমাদের যতটুকু সামর্থ্য আছে, তা নিয়েই লড়বো। শুরুটা করতে চাই হংকংয়ের চার জাতি টুর্নামেন্টের মধ্যদিয়ে।’
৩০শে মার্চ চাইনিজ তাইপের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের কিশোরীদের নতুন মিশন। ৩১শে মার্চ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ ইরানের বিরুদ্ধে। পরের দিন স্বাগতিক হংকংয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। গ্রুপভিত্তিক খেলার পর টেবিলের শীর্ষ দল চ্যাম্পিয়ন ও দ্বিতীয় দল রানার্সআপ হবে।
এ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে বাংলাদেশের মেয়েরা হংকং যাবে ২৮শে মার্চ রাতে। বছরের শুরুর টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলার সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশ দলের হেড কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। ‘ইরান ও চাইনিজ তাইপের সঙ্গে আমাদের খেলার অভিজ্ঞতা আছে। ঢাকায় দুটি দলকেই হারিয়েছি আমরা। আমার কাছে মনে হচ্ছে হংকংও আমাদের মানের দল। সুতরাং এই আসরে আমাদের ফাইনাল খেলতে তেমন বেগ পাবার কথা না। তাছাড়া আমাদের প্রস্তুতিটাও ভালো হচ্ছে’- বলেন মেয়েদের এই সফল কোচ। কোচের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দলটির ফরোয়ার্ড তহুরা খাতুন বলেন, সামনে আমাদের অনেক খেলা। এখানে আমরা ফাইনালে উঠতে পারলেও সামনের টুর্নামেন্টগুলোতে আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলতে পারবো।
মূলত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া শুরু হবে হংকংয়ের এই টুর্নামেন্ট দিয়ে। এছাড়া এএফসি ফুটসাল, অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৯ বাছাইপর্ব তো আছেই। সাফের অনূর্ধ্ব-১৫, ১৮ ও সিনিয়রদের আসরেও খেলতে হবে বাংলাদেশকে। এ বছরের টুর্নামেন্ট নিয়ে জাতীয় মহিলা দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, ‘সব আসরে আমাদের অংশগ্রহণের কথা আছে। তালিকাভুক্ত যারা আছে, তারাই যে সব আসরে খেলবে তা নয়; যাদের পারফরম্যান্স ভালো তাদের নিয়েই লড়বো।’ এরপরই জানালেন তাদের লক্ষ্যের কথা, ‘বাছাই পর্বগুলোতে সেরা হওয়ার লক্ষ্য। আর টুর্নামেন্টে ট্রফি জেতার দিকে চোখ আমাদের। চেষ্টা করবো সব আসরে ভালো করার। আমাদের যতটুকু সামর্থ্য আছে, তা নিয়েই লড়বো। শুরুটা করতে চাই হংকংয়ের চার জাতি টুর্নামেন্টের মধ্যদিয়ে।’