অনলাইন
খৎনা করলে ছয় বছরের কারাদণ্ড
অনলাইন ডেস্ক
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ২:২৪ পূর্বাহ্ন
আইসল্যান্ডের পার্লামেন্টে শিশুর খৎনা করলে ছয় বছরের কারাদন্ডের খসড়া বিল পেশ করেছে দেশটির সরকার। এ বিলের প্রেক্ষিতে দেশটির মুসলিম এবং ইহুদি সম্প্রদায়ের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি। আইসল্যান্ডের প্রগ্রেসিভ পার্টির একজন এমপি ডগ গানারসড এই বিলটি এনেছেন।
খৎনা নিষিদ্ধ করার এই বিলে বলা হয়েছে, চিকিৎসা সেবা ছাড়া অন্য কোনো কারণে খৎনা করা যাবে না। এছাড়া কোনো শিশুর খৎনা করানো হলে ছয় বছর পর্যন্ত কারাদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এই বিল পাস হলে ইউরোপের মধ্যে আইসল্যান্ডই হবে প্রথম দেশ যেখানে খৎনা নিষিদ্ধ করা হবে।
দেশটিতে প্রায় দেড় হাজার মুসলিম এবং আড়াইশো ইহুদি আছে। পার্লামেন্টে এই বিলটি আনার পরে দেশটির মুসলিম ও ইহুদি সংগঠনগুলো এর প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, এর মাধ্যমে ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব করার হবে।
অপরদিকে বিল আনা এমপি বলছেন, এটি শিশুদের অধিকার। কোনো ধর্মীয় স্বাধীনতায় আঘাত দেয়ার বিষয় নয়।
নরডিক ইহুদি কমিউনিটিজ বেক বিবৃতিতে বলেছেন, খৎনা নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইহুদি ধর্মবিশ্বাসের কেন্দ্রীয় রীতিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
আইসল্যান্ডের ইসলামিক কালচার সেন্টারের ইমাম বলেছেন, খৎনা আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের আংশ। আর এটা তো আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত। এটা স্বাধীনতা লঙ্ঘনও বটে।
এর আগে ২০০৫ সালে দেশটিতে এফজিএম বা ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন নিষিদ্ধ করা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, খৎনা করলে নারী সঙ্গীর কাছ থেকে পুরুষদের এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
খৎনা নিষিদ্ধ করার এই বিলে বলা হয়েছে, চিকিৎসা সেবা ছাড়া অন্য কোনো কারণে খৎনা করা যাবে না। এছাড়া কোনো শিশুর খৎনা করানো হলে ছয় বছর পর্যন্ত কারাদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এই বিল পাস হলে ইউরোপের মধ্যে আইসল্যান্ডই হবে প্রথম দেশ যেখানে খৎনা নিষিদ্ধ করা হবে।
দেশটিতে প্রায় দেড় হাজার মুসলিম এবং আড়াইশো ইহুদি আছে। পার্লামেন্টে এই বিলটি আনার পরে দেশটির মুসলিম ও ইহুদি সংগঠনগুলো এর প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, এর মাধ্যমে ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব করার হবে।
অপরদিকে বিল আনা এমপি বলছেন, এটি শিশুদের অধিকার। কোনো ধর্মীয় স্বাধীনতায় আঘাত দেয়ার বিষয় নয়।
নরডিক ইহুদি কমিউনিটিজ বেক বিবৃতিতে বলেছেন, খৎনা নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইহুদি ধর্মবিশ্বাসের কেন্দ্রীয় রীতিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
আইসল্যান্ডের ইসলামিক কালচার সেন্টারের ইমাম বলেছেন, খৎনা আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের আংশ। আর এটা তো আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত। এটা স্বাধীনতা লঙ্ঘনও বটে।
এর আগে ২০০৫ সালে দেশটিতে এফজিএম বা ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন নিষিদ্ধ করা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, খৎনা করলে নারী সঙ্গীর কাছ থেকে পুরুষদের এইচআইভি সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।