খেলা
জিতেও হতাশ ইংল্যান্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন
ত্রি-দেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে জিতেও লাভ হলো না ইংল্যান্ডের। হেরেও ফাইনালে উঠে গেছে নিউজিল্যান্ড। আগামী বুধবার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে তারা। চার ম্যাচে চার জয়ে সবার আগে ফাইনালের টিকিট কাটে অস্ট্রেলিয়া। তুমূল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলায় ইংল্যান্ড মাত্র ২ রানে জয় পায়। এ ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিততে পারলে ফাইনালে খেলার সুযোগ ছিল ইংলিশদের। দু’দলের পয়েন্ট সমান হওয়া সত্ত্বেও রান রেটে এগিয়ে থেকে ফাইনাল নিশ্চিত করে নিউজিল্যান্ড। সিরিজে এর আগে প্রথম দেখায় নিউজিল্যান্ডের কাছে ১২ রানে হারে ইংল্যান্ড। এদিন ইংল্যান্ডের দেয়া ১৯৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৪ উইকেটে ১৯২ রানে থামে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড। শেষ ১২ বলে তাদের দরকার ছিল ২১ রান। হাতে ছিল ছয় উইকেট। জরডানের করা ১৯তম ওভার ৯ বলে হলেও কিউইরা রান পায় মাত্র ৯টি। এর মধ্যে দুটি নোবল ও একটি ওয়াইড বল ছিল। শেষ ওভারে দরকার ছিল ১২ রান। কিন্তু কারেনের চাতুর্যপূর্ণ বোলিংয়ে রান ওঠে ৯টি। ফলে ঘাটতি থেকে যায় দু’রানের।
ব্যাটিংয়ে নেমে উদ্বোধনী উইকেটে ৭৮ রান যোগ করেন দুই কিউই ওপেনার মার্টিন গাপটিল ও কলিন মানরো। ২১ বলে ৭ ছক্কা ও ৩ চারে ব্যক্তিগত ৫৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন মানরো। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করা গাপটিল ব্যক্তিগত ৬২ রানে লেগস্পিনার ডেভিড মালানের শিকার হন। ৪৭ বলে ৪ ছক্কা ও ৩ চারে খেলেন টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বাধিক রানের মালিক গাপটিল। এ ফরম্যাটে এটা তার ১৪তম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত মার্ক চ্যাপম্যান অপরাজিত ৩৭ রানে।
এদিন ইনজুরি কাটিয়ে মাঠে ফেরেন ইংল্যান্ডের নিয়মিত অধিনায়ক এউইন মরগান। হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠান কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ২৪ রানে মাথায় দুই ওপেনারকে হারায় ইংল্যান্ড। জেসন রয় ২১ ও অ্যালেক্স হেলস ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। পরে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৯৩ রান যোগ করেন এউইন মরগান ও ডেভিড মালান। মালানকে ৫৩ রানে আউট করে এ জুটি ভাঙেন পেসার কলিন ডি গ্রান্ডহোম। পরে নিয়মিত উইকেট হারালেও ইংল্যান্ডের ব্যাটিং এক প্রান্তে আগলে রাখেন অধিনায়ক মরগান। শেষ পর্যন্ত মরগানের অপরাজিত ৮০ রানের উপর ভর করে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। ৪৬ বলে ৬ ছক্কা ও ৪ চারে এ ইনিংস খেলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটা তার নবম অর্ধশত রান। ম্যাচসেরা হন ইংলিশ অধিনায়ক এউইন মরগান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
টস: নিউজিল্যান্ড (ফিল্ডিং)
ইংল্যান্ড: ২০ ওভার; ১৯৪/৭ (মরগান ৮০*, মালান ৫৩)
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভার; ১৯২/৪ (গাপটিল ৬২, মানরো ৫৭)
ফল: ইংল্যান্ড ২ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: এউইন মরগান (ইংল্যান্ড)।
ব্যাটিংয়ে নেমে উদ্বোধনী উইকেটে ৭৮ রান যোগ করেন দুই কিউই ওপেনার মার্টিন গাপটিল ও কলিন মানরো। ২১ বলে ৭ ছক্কা ও ৩ চারে ব্যক্তিগত ৫৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন মানরো। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করা গাপটিল ব্যক্তিগত ৬২ রানে লেগস্পিনার ডেভিড মালানের শিকার হন। ৪৭ বলে ৪ ছক্কা ও ৩ চারে খেলেন টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বাধিক রানের মালিক গাপটিল। এ ফরম্যাটে এটা তার ১৪তম ফিফটি। শেষ পর্যন্ত মার্ক চ্যাপম্যান অপরাজিত ৩৭ রানে।
এদিন ইনজুরি কাটিয়ে মাঠে ফেরেন ইংল্যান্ডের নিয়মিত অধিনায়ক এউইন মরগান। হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠান কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ২৪ রানে মাথায় দুই ওপেনারকে হারায় ইংল্যান্ড। জেসন রয় ২১ ও অ্যালেক্স হেলস ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। পরে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৯৩ রান যোগ করেন এউইন মরগান ও ডেভিড মালান। মালানকে ৫৩ রানে আউট করে এ জুটি ভাঙেন পেসার কলিন ডি গ্রান্ডহোম। পরে নিয়মিত উইকেট হারালেও ইংল্যান্ডের ব্যাটিং এক প্রান্তে আগলে রাখেন অধিনায়ক মরগান। শেষ পর্যন্ত মরগানের অপরাজিত ৮০ রানের উপর ভর করে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। ৪৬ বলে ৬ ছক্কা ও ৪ চারে এ ইনিংস খেলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটা তার নবম অর্ধশত রান। ম্যাচসেরা হন ইংলিশ অধিনায়ক এউইন মরগান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
টস: নিউজিল্যান্ড (ফিল্ডিং)
ইংল্যান্ড: ২০ ওভার; ১৯৪/৭ (মরগান ৮০*, মালান ৫৩)
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভার; ১৯২/৪ (গাপটিল ৬২, মানরো ৫৭)
ফল: ইংল্যান্ড ২ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: এউইন মরগান (ইংল্যান্ড)।