বাংলারজমিন
দাদী-নাতির অসম বিয়ে
মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
দাদী-নাতির অসম বিয়ের ঘটনা ঘটেছে। অবৈধ সম্পর্কের জেরে সন্তান প্রসব হওয়ায় তড়িঘড়ি করে অসম বয়সী দুইজনের বিয়ে নিয়ে এলাকা তোলপাড় চলছে। গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি চাঁদপুরে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে দাদী-নাতির বয়স পরিবর্তন করার মাধ্যমে এই অসম বিয়ে সম্পন্ন হয়। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের গাবুয়া গ্রামে। ওই গ্রামের হাজী বাড়ির সোবহান মিয়ার ছেলে সাইফুল (১৫)-এর সঙ্গে সোবহান মিয়ার চাচা মৃত সুলতান মিয়ার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৩২) বিয়ে হয়। সাইফুল স্থানীয় একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
জানা যায়, গত বছর সেলিনার স্বামী মারা গেলে সাইফুলের সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে। যার ফলশ্রুতিতে গত ৫ই ফেব্রুয়ারি সেলিনা বেগম নিজ বাড়িতে একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেয়। বিধবার ঘরে সন্তান প্রসবের বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে বের হয়ে আসে দাদী-নাতির অসম প্রেমের অবৈধ সম্পর্কের কাহিনী।
সন্তান প্রসবের বিষয়টি স্থানীয় লোকজন মসজিদের ইমামের ফতোয়া অনুসারে বিচার করা হবে বলে দাবি করলে ওই দুই পরিবারের সদস্যরা গোপনে চাঁদপুর বিজ্ঞ নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে গিয়ে বিয়ের কাজ সেরে ফেলেন। সেখানে সাইফুলের বয়স ২৮ এবং সেলিনার বয়স ২৪ দেখিয়ে ৩২৩ নং স্মারকে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। ওই দুই জনের বয়স পরিবর্তন করে কীভাবে এই বিয়ে সম্পন্ন হলো তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, সুলতানের প্রথম স্ত্রী মারা গেলে বিগত সাত বছর আগে বিয়ে করেন সেলিনাকে। কিন্তু গত বছর সুলতান মারা গেলে সেলিনার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে সাইফুলের।
আবার স্থানীয় অনেকে এ বিয়েকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তাদের দাবি এ ধরনের ঘটনায় বিয়ে ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও ছিল না। তাই দু’পক্ষের অভিভাবকরা বিয়ের কাজ সেরে ফেলেছেন।
সাইফুলের মা হোসনে আরা বলেন, ‘আমার চাচী শাশুড়ি এখন আমাদের পুত্রবধূ, আমরা ভালোই আছি।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল মোস্তফা তালুকদার বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত আছি। ওই দুই পরিবারের সদস্যরা নিজেদের সম্মতিতে এ বিয়ে করিয়েছেন।’
জানা যায়, গত বছর সেলিনার স্বামী মারা গেলে সাইফুলের সঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে। যার ফলশ্রুতিতে গত ৫ই ফেব্রুয়ারি সেলিনা বেগম নিজ বাড়িতে একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেয়। বিধবার ঘরে সন্তান প্রসবের বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে বের হয়ে আসে দাদী-নাতির অসম প্রেমের অবৈধ সম্পর্কের কাহিনী।
সন্তান প্রসবের বিষয়টি স্থানীয় লোকজন মসজিদের ইমামের ফতোয়া অনুসারে বিচার করা হবে বলে দাবি করলে ওই দুই পরিবারের সদস্যরা গোপনে চাঁদপুর বিজ্ঞ নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে গিয়ে বিয়ের কাজ সেরে ফেলেন। সেখানে সাইফুলের বয়স ২৮ এবং সেলিনার বয়স ২৪ দেখিয়ে ৩২৩ নং স্মারকে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। ওই দুই জনের বয়স পরিবর্তন করে কীভাবে এই বিয়ে সম্পন্ন হলো তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, সুলতানের প্রথম স্ত্রী মারা গেলে বিগত সাত বছর আগে বিয়ে করেন সেলিনাকে। কিন্তু গত বছর সুলতান মারা গেলে সেলিনার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠে সাইফুলের।
আবার স্থানীয় অনেকে এ বিয়েকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তাদের দাবি এ ধরনের ঘটনায় বিয়ে ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও ছিল না। তাই দু’পক্ষের অভিভাবকরা বিয়ের কাজ সেরে ফেলেছেন।
সাইফুলের মা হোসনে আরা বলেন, ‘আমার চাচী শাশুড়ি এখন আমাদের পুত্রবধূ, আমরা ভালোই আছি।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল মোস্তফা তালুকদার বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত আছি। ওই দুই পরিবারের সদস্যরা নিজেদের সম্মতিতে এ বিয়ে করিয়েছেন।’