বাংলারজমিন
তাড়াশে টেলিফোন সেবা থেকে বঞ্চিত গ্রাহকরা
চলনবিল (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, রবিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসটি চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। জনবল সংকট, নিয়মিত অফিস না করার করণে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন গ্রাহকরা। অফিসটিতে জনবল কাঠামো ৫ জন থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছে ৩ জন, তারা আবার সপ্তাহে দুদিনও অফিস করেন না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি আশির দশকে স্থাপিত হয়। স্থাপনের পর থেকেই ১৭৫টি সংযোগ ছিল। বর্তমানে সংযোগ চালু রয়েছে ৫০টির মতো।এর মধ্যে ব্যক্তিগত রয়েছে ৫টি, তা আবার বিকল অবস্থায় পড়ে আছে। জনবল সংকট কর্মকর্তাদের অফিস ফাঁকি, অব্যবস্থাপনা, টেলিফোন বিভাগের স্থানীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অবহেলা, দিনের পর দিন সংযোগ বিকল থাকা, এসব কারণে সরকারের লাভজনক প্রতিষ্ঠান অলাভজনে পরিণত হচ্ছে। ফলে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টেলিফোন এক্সচেঞ্জটির এলাকায় নিরাপত্তা প্রাচীর না থাকার কারণে গোচারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। গরু-ছাগল চরে বেড়াচ্ছে অবাধে। ভবনের ভিতরে ক্যাবল জয়েন্ট (চলতি) আব্দুল আজিজ বসে আছেন। তার সামনে ২টি ভাঙা চেয়ার, ১টি ভাঙ্গা টেবিল, তার ওপর রাখা আছে ৩টি বিকল টেলিফোন সেট ও একটি পুরাতন ময়লায় জরাজীর্ণ রেজিস্ট্রার। ওয়াস রুমের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। ছাদের পলেস্টার ফেটে খসে পড়ছে। ভবনের ক্যাচি গেটটিও নড়বড়ে। রাত হলেই মাদক সেবীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয় এলাকাটি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জনবল সংকটের কারণে যে সংযোগগুলো এখনও চালু রয়েছে তারা প্রয়োজনীয় সেবা না পাওয়ায় অনেক সংযোগ বিকল অবস্থায় পড়ে আছে। এ ব্যাপারে তাড়াশ সদরের টেলিফোন গ্রাহক আবুল হোসেন বলেন, টেলিফোন লাইন বিকল হলে অভিযোগ করেও সময় মতো কাজ হয় না। তাছাড়া নির্দিষ্ট সময় বিলের কপি না পাওয়ায় জড়িমানাসহ বিল দিতে হয়। এসব কারণে আমি আমার সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করেছি। তাড়াশ টেলিফোন এক্সচেঞ্জের সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম বলেন, মোবাইল ফোন আসার ফলে টেলিফোন গ্রাহক দিন দিন কমে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক জনবল না থাকায় গ্রাহক কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নিরাপত্তা প্রাচীর না থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টেলিফোন এক্সচেঞ্জটির এলাকায় নিরাপত্তা প্রাচীর না থাকার কারণে গোচারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। গরু-ছাগল চরে বেড়াচ্ছে অবাধে। ভবনের ভিতরে ক্যাবল জয়েন্ট (চলতি) আব্দুল আজিজ বসে আছেন। তার সামনে ২টি ভাঙা চেয়ার, ১টি ভাঙ্গা টেবিল, তার ওপর রাখা আছে ৩টি বিকল টেলিফোন সেট ও একটি পুরাতন ময়লায় জরাজীর্ণ রেজিস্ট্রার। ওয়াস রুমের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। ছাদের পলেস্টার ফেটে খসে পড়ছে। ভবনের ক্যাচি গেটটিও নড়বড়ে। রাত হলেই মাদক সেবীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয় এলাকাটি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জনবল সংকটের কারণে যে সংযোগগুলো এখনও চালু রয়েছে তারা প্রয়োজনীয় সেবা না পাওয়ায় অনেক সংযোগ বিকল অবস্থায় পড়ে আছে। এ ব্যাপারে তাড়াশ সদরের টেলিফোন গ্রাহক আবুল হোসেন বলেন, টেলিফোন লাইন বিকল হলে অভিযোগ করেও সময় মতো কাজ হয় না। তাছাড়া নির্দিষ্ট সময় বিলের কপি না পাওয়ায় জড়িমানাসহ বিল দিতে হয়। এসব কারণে আমি আমার সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করেছি। তাড়াশ টেলিফোন এক্সচেঞ্জের সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম বলেন, মোবাইল ফোন আসার ফলে টেলিফোন গ্রাহক দিন দিন কমে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক জনবল না থাকায় গ্রাহক কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নিরাপত্তা প্রাচীর না থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে।