বাংলারজমিন
ভৈরবে মোহাম্মদ হোসেন হত্যা, মায়ের মামলা থানায়, মেয়ের মামলা আদালতে
ভৈরব প্রতিনিধি
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
ভৈরবের গাছতলা ঘাট এলাকার মোহাম্মদ হোসেন (৪০) হত্যা ঘটনায় পৃথক দুটি অভিযোগ করা হয়েছে। নিহত হোসেনের মা সায়েদা বেগম বাদী হয়ে ঘটনার ২ দিন পর ৪ জনকে আসামি করে ভৈরব থানায় মামলা করেছেন। একই ঘটনায় হোসেনের মেয়ে বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ আদালতে মামলা করেছেন। একটি হত্যার ঘটনায় দুটি মামলা হওয়ায় পুলিশ পড়েছে বিপাকে। অন্যদিকে হত্যার ঘটনায় জড়িতরা পেয়ে যাবে পার।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৩১শে জানুয়ারি ভোরে আন্তঃজেলা পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লা গাছতলাঘাট এলাকার মোহাম্মদ হোসেনকে ছিনতাইকারী বলে এলাকার লোকজনের সহায়তায় গণধোলাই দেয়। এতে হোসেন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে। হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে।
হোসেন হত্যার ঘটনায় তার মেয়ে আশা বেগম পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লাসহ ৫-৭ জনকে আসামি করে ভৈরব থানায় মামলা করতে যায়। খবর পেয়ে এলাকার কাউন্সিলর লোকজন নিয়ে সালিশি দরবারের কথা বলে নিহত হোসেনের মেয়েকে থানা থেকে নিয়ে আসে। এর একদিন পর হোসেনের বৃদ্ধ মা সায়েদা বেগমকে বাদী বানিয়ে ভৈরব থানায় ৪-৫ জনকে আসামি করে মামলা হয়।
এদিকে থানায় মামলা না নেয়ায় হোসেনের মেয়ে আশা বেগম ৫-৭ জনকে আসামি করে আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করে। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে ভৈরব থানাকে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেন।
নিহত মোহাম্মদ হোসেনের মেয়ে আশা বেগম জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লা, জামাল মিয়া, জহির মিয়াসহ ৫-৭ জন তার পিতাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধম প্রহার করে। এতে হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়। এ ঘটনায় মামলা দিতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে তারা আদালতের শরণাপন্ন হয়।
আশা বেগম আরো জানায়, এলাকার একটি মহল তার পঙ্গু বয়স্কা দাদীকে (নিহত হোসেনের মা সায়েদা বেগম) দিয়ে একটি হত্যা মামলা রুজু করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মতিউজ্জামান জানান, মোহাম্মদ হোসেন নিহত ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আদালত থেকে একটি অভিযোগ থানায় এসেছে। তদন্ত চলছে। তদন্ত করে আদালতকে জানানো হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৩১শে জানুয়ারি ভোরে আন্তঃজেলা পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লা গাছতলাঘাট এলাকার মোহাম্মদ হোসেনকে ছিনতাইকারী বলে এলাকার লোকজনের সহায়তায় গণধোলাই দেয়। এতে হোসেন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে। হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে।
হোসেন হত্যার ঘটনায় তার মেয়ে আশা বেগম পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লাসহ ৫-৭ জনকে আসামি করে ভৈরব থানায় মামলা করতে যায়। খবর পেয়ে এলাকার কাউন্সিলর লোকজন নিয়ে সালিশি দরবারের কথা বলে নিহত হোসেনের মেয়েকে থানা থেকে নিয়ে আসে। এর একদিন পর হোসেনের বৃদ্ধ মা সায়েদা বেগমকে বাদী বানিয়ে ভৈরব থানায় ৪-৫ জনকে আসামি করে মামলা হয়।
এদিকে থানায় মামলা না নেয়ায় হোসেনের মেয়ে আশা বেগম ৫-৭ জনকে আসামি করে আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করে। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে ভৈরব থানাকে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেন।
নিহত মোহাম্মদ হোসেনের মেয়ে আশা বেগম জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পকেটমার সর্দার কানিজ মোল্লা, জামাল মিয়া, জহির মিয়াসহ ৫-৭ জন তার পিতাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধম প্রহার করে। এতে হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়। এ ঘটনায় মামলা দিতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে তারা আদালতের শরণাপন্ন হয়।
আশা বেগম আরো জানায়, এলাকার একটি মহল তার পঙ্গু বয়স্কা দাদীকে (নিহত হোসেনের মা সায়েদা বেগম) দিয়ে একটি হত্যা মামলা রুজু করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মতিউজ্জামান জানান, মোহাম্মদ হোসেন নিহত ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আদালত থেকে একটি অভিযোগ থানায় এসেছে। তদন্ত চলছে। তদন্ত করে আদালতকে জানানো হবে।