অনলাইন
চেয়ারম্যান পেটালেন ভূমি কর্মকর্তাকে
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৭:১৫ পূর্বাহ্ন
যশোরের বাঘারপাড়ায় মহিদুল নামে এক ভুমি কর্মকর্তাকে পিটিয়েছে চেয়ারম্যান আবু সাইদ। আজ বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বাঘারপাড়া উপজেলার বাসুয়াড়ী ভুমি অফিসে। আবু সাইদ বাঘারপাড়া উপজেলার ৮ নং বাসুয়াড়ী ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও শ্রীরামপুর গ্রামের সাবেক চেয়ারম্যান মিকাইল সদ্দারের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রামনগর গ্রামের মোস্তফা নামে এক লোক ভুমি অফিসে খাঁজনা দিতে আসেন। এসময়ে ভুমি অফিসের লোকজন বলেন আপনি আগামী সপ্তাহে আসেন। এখানে নতুন অফিসার আসছে। তাই তাকে বুঝে শুনে কাজ করতে হবে। কিন্তু মোস্তফা এ কথা মানতে নারাজ। তিনি বলতে থাকেন, তার খাঁজনা নিতেই হবে। এসময়ে নায়েব সাহেবও তাকে সরকারী নিয়ম-নীতির কথা জানান। কিন্তু সে কোন নিয়ম-নিতীর তোয়াক্কা না করে নায়েব সাহেবের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এর পর মোস্তফা ভুমি অফিসের বাইরে বের হয়ে বাসুয়াড়ী চেয়ারম্যান আবু সাইদকে ফোন করে আসতে বলেন। দুপুর ২টার দিকে আবু সাইদ দু’টি মটরসাইকেলে করে ভুমি অফিসে এসে নায়েব মহিদুল, পিওন মামুনও সৈয়দকে চড় থাপ্পড় মারেন । এসময়ে আশপাশের লোকজন তাদেরকে রক্ষা করেন।
বিষয়টি নিয়ে ভুমি কর্মকর্তা মহিদুলের মুঠোফোনে সংযোগ দিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভাই আমি এখানে এসেছি আজ ৮ খেকে ১০ দিন হল। খাজনা নিতে হলে তো জমির ফাইল পত্র দেখে নিতে হবে। তাছাড়া যারা তড়িঘড়ি করে খাঁজনা দিতে চান তাদের জমিতে সমস্য থাকে। তাই আমি তাকে আগামী সপ্তাহে খাঁজনা দেয়ার কথা বলি। কিন্তু মোস্তাফা নামের ওই লোকটি চেয়ারম্যানের ক্ষমতা খাটিয়ে সাথে সাথে খাঁজনা নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। আমি খাঁজনা না নেওয়াতে পরে চেয়ারম্যান ও তার লোকজন অফিসে এসে আমারও আমার অফিসের লোকজনের উপরে চড়াও হয় এবং মারধর করেন। সহকারী ভুমি কমিশনার অফিসে না থাকায় তিনি বিষয়টি উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন বলেও তিনি জানান।
বিষয়টি নিয়ে ৮ নং বাসুয়াড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সাইদের ০১৭২১১৮৪৬০২ নম্বর মুঠোফোনে বার বার রিং দিলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
[এমকে]
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রামনগর গ্রামের মোস্তফা নামে এক লোক ভুমি অফিসে খাঁজনা দিতে আসেন। এসময়ে ভুমি অফিসের লোকজন বলেন আপনি আগামী সপ্তাহে আসেন। এখানে নতুন অফিসার আসছে। তাই তাকে বুঝে শুনে কাজ করতে হবে। কিন্তু মোস্তফা এ কথা মানতে নারাজ। তিনি বলতে থাকেন, তার খাঁজনা নিতেই হবে। এসময়ে নায়েব সাহেবও তাকে সরকারী নিয়ম-নীতির কথা জানান। কিন্তু সে কোন নিয়ম-নিতীর তোয়াক্কা না করে নায়েব সাহেবের সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এর পর মোস্তফা ভুমি অফিসের বাইরে বের হয়ে বাসুয়াড়ী চেয়ারম্যান আবু সাইদকে ফোন করে আসতে বলেন। দুপুর ২টার দিকে আবু সাইদ দু’টি মটরসাইকেলে করে ভুমি অফিসে এসে নায়েব মহিদুল, পিওন মামুনও সৈয়দকে চড় থাপ্পড় মারেন । এসময়ে আশপাশের লোকজন তাদেরকে রক্ষা করেন।
বিষয়টি নিয়ে ভুমি কর্মকর্তা মহিদুলের মুঠোফোনে সংযোগ দিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভাই আমি এখানে এসেছি আজ ৮ খেকে ১০ দিন হল। খাজনা নিতে হলে তো জমির ফাইল পত্র দেখে নিতে হবে। তাছাড়া যারা তড়িঘড়ি করে খাঁজনা দিতে চান তাদের জমিতে সমস্য থাকে। তাই আমি তাকে আগামী সপ্তাহে খাঁজনা দেয়ার কথা বলি। কিন্তু মোস্তাফা নামের ওই লোকটি চেয়ারম্যানের ক্ষমতা খাটিয়ে সাথে সাথে খাঁজনা নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। আমি খাঁজনা না নেওয়াতে পরে চেয়ারম্যান ও তার লোকজন অফিসে এসে আমারও আমার অফিসের লোকজনের উপরে চড়াও হয় এবং মারধর করেন। সহকারী ভুমি কমিশনার অফিসে না থাকায় তিনি বিষয়টি উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন বলেও তিনি জানান।
বিষয়টি নিয়ে ৮ নং বাসুয়াড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সাইদের ০১৭২১১৮৪৬০২ নম্বর মুঠোফোনে বার বার রিং দিলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
[এমকে]