শেষের পাতা
সোনালী ব্যাংকে ২২০১ জনকে নিয়োগের বাধা কাটলো
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
সোনালী ব্যাংকে তিনটি পদে ২ হাজার ২০১ জনকে নিয়োগের জন্য ২০১৬ সালে যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বাধা কেটেছে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার ওপর আগের দেয়া স্থিতাবস্থা তুলে নিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে চাকরিপ্রত্যাশীদের করা পৃথক পাঁচটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করে দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত আপিল বিভাগ গতকাল এ আদেশ দেন। আদালতে সোনালী ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শেখ ফজলে নূর তাপস ও মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী। অন্যদিকে, লিভ টু আপিলকারীদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আবদুল মতিন খসরু, কামরুল হক সিদ্দিকী, রফিকুর রহমান ও এএম আমিন উদ্দিন। পরে মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী বলেন, সর্বোচ্চ আদালতের এ আদেশের ফলে সোনালী ব্যাংকে ২২০১ জনকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আর কোনো বাধা নেই।
২০১৬ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি সিনিয়র অফিসার, অফিসার ও অফিসারের (ক্যাশ) ২ হাজার ২০১টি পদে নিয়োগের জন্য তিনটি বিজ্ঞপ্তি দেয় সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। পরে ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এর আগে দেয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন ৪৭৪ জন চাকরিপ্রত্যাশী। তাঁরা ২০১৪ সালে ৩১শে জানুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ১ হাজার ৭০৭টি পদে নিয়োগের জন্য দেয়া বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে আবেদনকারী ছিলেন। রিট আবেদনে ওই বিজ্ঞপ্তির প্রেক্ষিতে হওয়া পরীক্ষায় অভ্যন্তরীণ তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা। আবেদনে রিটকারীরা ২০১৬ সালের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিয়োগের আরজি জানান। রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত বছরের ২৭শে জুলাই হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ রিট আবেদন খারিজ করে রায় দেন। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে চাকরিপ্রত্যাশীরা পৃথক পাঁচটি লিভ টু আপিল করেন।
২০১৬ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি সিনিয়র অফিসার, অফিসার ও অফিসারের (ক্যাশ) ২ হাজার ২০১টি পদে নিয়োগের জন্য তিনটি বিজ্ঞপ্তি দেয় সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। পরে ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এর আগে দেয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন ৪৭৪ জন চাকরিপ্রত্যাশী। তাঁরা ২০১৪ সালে ৩১শে জানুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ১ হাজার ৭০৭টি পদে নিয়োগের জন্য দেয়া বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে আবেদনকারী ছিলেন। রিট আবেদনে ওই বিজ্ঞপ্তির প্রেক্ষিতে হওয়া পরীক্ষায় অভ্যন্তরীণ তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা। আবেদনে রিটকারীরা ২০১৬ সালের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিয়োগের আরজি জানান। রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত বছরের ২৭শে জুলাই হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ রিট আবেদন খারিজ করে রায় দেন। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে চাকরিপ্রত্যাশীরা পৃথক পাঁচটি লিভ টু আপিল করেন।