দেশ বিদেশ
বাজারে আসছে দেশেই তৈরি মোটরসাইকেল
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
চলতি বছরের মধ্যেই বাজারে আসছে বাংলাদেশে তৈরি জাপানের বিশ্বখ্যাত হোন্ডা ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল। বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন এবং জাপানের হোন্ডা মটরস কোম্পানি লিমিটেডের যৌথ বিনিয়োগে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড এ মোটরসাইকেল বাজারজাত করবে। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের এক প্রতিনিধিদল গতকাল শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সঙ্গে বৈঠককালে এ তথ্য জানান। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শিল্প সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্, হোন্ডা মোটর কোম্পানির লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার নোরিয়াকি আবে, এশিয়া ও ওশেনিয়া অঞ্চলের পরিচালক আকিরা মুরায়ামা, বাংলাদেশ হোন্ডা প্রা. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইউইচিরু ইশি, হেড অব ফাইন্যান্স শাহ মোহাম্মদ আশিকুর রহমানসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে মোটরসাইকেল শিল্পের বিকাশে অব্যাহত নীতি সহায়তা প্রদান এবং স্থানীয় পর্যায়ে খুচরা যন্ত্রাংশ উৎপাদনের বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় কোম্পানির কর্মকর্তারা বলেন, বর্তমান সরকারের নীতি সহায়তার ফলে বাংলাদেশে মোটরসাইকেল শিল্প দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। গত অর্থবছরের বাজেটে এখাত সংশ্লিষ্ট সম্পূরক শুল্ক ৪৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে একই সঙ্গে মোটরসাইকেল বিক্রি শতকরা ১৫০ ভাগ এবং সরকারের রাজস্ব আয় প্রায় সাড়ে ৬শ’ কোটি টাকা বেড়েছে। তারা মোটরসাইকেল খাতে প্রবৃদ্ধির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী বাজেটেও শুল্ক সুবিধা বজায় রাখার তাগিদ দেন। একই সঙ্গে তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি কমানোর দাবি জানান।
এ সময় কোম্পানির কর্মকর্তারা বলেন, বর্তমান সরকারের নীতি সহায়তার ফলে বাংলাদেশে মোটরসাইকেল শিল্প দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। গত অর্থবছরের বাজেটে এখাত সংশ্লিষ্ট সম্পূরক শুল্ক ৪৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে একই সঙ্গে মোটরসাইকেল বিক্রি শতকরা ১৫০ ভাগ এবং সরকারের রাজস্ব আয় প্রায় সাড়ে ৬শ’ কোটি টাকা বেড়েছে। তারা মোটরসাইকেল খাতে প্রবৃদ্ধির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী বাজেটেও শুল্ক সুবিধা বজায় রাখার তাগিদ দেন। একই সঙ্গে তারা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি কমানোর দাবি জানান।