অনলাইন
রাঙ্গামাটিতে চলছে ছাত্রলীগের হরতাল
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
দলীয় নেতার উপর আঞ্চলিক দলীয় সন্ত্রাসীদের হামলার পর বিক্ষোভ কর্মসূচীতে পুলিশের টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জের প্রতিবাদে পার্বত্য জেলা রাঙামাটি শহরে জেলা ছাত্রলীগের ডাকে সকাল সন্ধ্যা হরতাল চলছে।
হরতাল চলাকালে রাঙামাটি শহরের সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। দুর পাল্লা, অভ্যন্তরীণ রুটে এবং নৌ-পথে কোন যানবাহন ও লঞ্চ ছেড়ে যায়নি। শহরের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
তবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার্থীদের পরিবহন হরতালের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সোমবার সন্ধ্যায় রাঙ্গামাটিতে ছাত্রলীগ সুপায়ন চাকমাকে ছাত্রলীগ করার অপরাধে আঞ্চলিক দলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে বেধড়ক মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবস্থার অবনতি হওয়া চট্টগ্রাম মেডিকেলে রেফার করা হয়। এদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদে তাৎক্ষনিকভাবে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে টায়ারে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় পুলিশের সাথে ছাত্রলীগের বাক-বিতণ্ডার এক পর্যায়ে লাঠিচার্জ শুরু করলে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে বিক্ষুব্ধরা। পুলিশের পক্ষ থেকে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালানো হয়।
এ ঘটনায় দু’জন রাবার বুলেট বিদ্ধ হওয়াসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। এর প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকে ছাত্রলীগ।
হরতাল চলাকালে রাঙামাটি শহরের সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। দুর পাল্লা, অভ্যন্তরীণ রুটে এবং নৌ-পথে কোন যানবাহন ও লঞ্চ ছেড়ে যায়নি। শহরের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
তবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার্থীদের পরিবহন হরতালের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সোমবার সন্ধ্যায় রাঙ্গামাটিতে ছাত্রলীগ সুপায়ন চাকমাকে ছাত্রলীগ করার অপরাধে আঞ্চলিক দলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে বেধড়ক মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবস্থার অবনতি হওয়া চট্টগ্রাম মেডিকেলে রেফার করা হয়। এদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদে তাৎক্ষনিকভাবে শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে টায়ারে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় পুলিশের সাথে ছাত্রলীগের বাক-বিতণ্ডার এক পর্যায়ে লাঠিচার্জ শুরু করলে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে বিক্ষুব্ধরা। পুলিশের পক্ষ থেকে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও রাবার বুলেট ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালানো হয়।
এ ঘটনায় দু’জন রাবার বুলেট বিদ্ধ হওয়াসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। এর প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকে ছাত্রলীগ।