অনলাইন
কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনেই ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবার, ৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জে জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে দু’গ্রুপের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় নেতাকর্মীরা বেশ কয়েকটি চেয়ার ভাংচুর করেন। শনিবার দুপুর ২টার দিকে কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন উপস্থিতিতে পৌরসভা মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, পূর্ব নির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী শনিবার দুপুরে পৌরসভা মাঠে জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন শুরু হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জ-৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট আবু জাহির। এ উপলক্ষে সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা এসে মাঠে জড়ো হতে থাকেন। বেলা ২টায় সম্মেলনের শুরুতেই বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মুকিদুল ইসলাম ও সভাপতি প্রার্থী সাইদুরের সমর্থকরা বিভক্ত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপের সমর্থকরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহিরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তবে উদ্ভুত পরিস্তিতির কারণে সম্মেলনে নতুন কমিটির ঘোষণা না করে ঢাকায় ফিরে যান কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে ঢাকা থেকে তারা কমিটি ঘোষণা করবেন বলে জানান স্থানীয় নেতারা।
[এমকে]
স্থানীয় সূত্র জানায়, পূর্ব নির্ধারিত ঘোষণা অনুযায়ী শনিবার দুপুরে পৌরসভা মাঠে জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন শুরু হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জ-৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট আবু জাহির। এ উপলক্ষে সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা এসে মাঠে জড়ো হতে থাকেন। বেলা ২টায় সম্মেলনের শুরুতেই বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মুকিদুল ইসলাম ও সভাপতি প্রার্থী সাইদুরের সমর্থকরা বিভক্ত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপের সমর্থকরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহিরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তবে উদ্ভুত পরিস্তিতির কারণে সম্মেলনে নতুন কমিটির ঘোষণা না করে ঢাকায় ফিরে যান কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে ঢাকা থেকে তারা কমিটি ঘোষণা করবেন বলে জানান স্থানীয় নেতারা।
[এমকে]