অনলাইন
ডিভিশন পাননি খালেদা, ফাতেমাও সঙ্গে নেই
স্টাফ রিপোর্টার
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবার, ৬:৩১ পূর্বাহ্ন
দুই দিনেও কারাগারে ডিভিশন সুবিধা পাননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাকে সাধারণ বন্দি হিসেবেই রাখা হয়েছে। এছাড়া তার গৃহপরিচারিকা ফাতেমাকে সঙ্গে রাখার আবেদন করা হলেও তাকে এ পর্যন্ত কারাগারে যেতে দেয়া হয়নি। আজ বিকালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসে এসব তথ্য জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। পাঁচ সদস্যের আইনজীবী দল খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা কথা বলেন। সাক্ষাৎ শেষে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়া মনোবল ঠিক আছে, তাকে একজন সাধারণ বন্দি হিসেবে রাখা হয়েছে। তাকে ডিভিশন দেয়া হয়নি। কারা কোড অনুযায়ী তিনি ডিভিশন পাওয়ার যোগ্য, তিনটি যোগ্যতায় তিনি ডিভিশন পান। কিন্তু বাইরে প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে তাকে ডিভিশন দেয়া হয়েছে, কাজের মেয়েকে দেয়া হয়েছে। কাজের মেয়েকে দেয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কোর্ট আদেশও দিয়েছেন। খালেদা জিয়া দীর্ঘ দিন এই গৃহপরিচারিকার সহযোগিতা নিয়ে চলছেন। তার ওষুধপত্র সেবনসহ দৈনন্দিন কাজে তার সহযোগিতা নিয়ে চলেন। অথচ তাকে ডিভিশন না দিয়ে নির্জন কারাগারে রাখা হয়েছে। ভাঙা পরিত্যক্ত বাড়িতে সুযোগ সুবিধা ছাড়া জনমানবহীন রাখা হয়েছে। যা একেবারে সংবিধান পরিপন্থী। আমরা এ নিয়ে আদালতে যাব। এক্ষেত্রে সরকারেরও ভূমিকা আছে। আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েও যাবো।
ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, আগামীকাল রোববার রায়ের সত্যায়িত কপি পাওয়ার চেষ্টা করব। সোম অথবা মঙ্গলবার আপিল আবেদন নিয়ে আদালতে যাব। সাক্ষাতের সময় জেলার এবং গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা সার্বক্ষণিক উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার মওদুদ। আইনজীবী প্রতিনিধি দলে ব্যারিস্টার মওদুদ ছাড়া ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, এজে মোহাম্মদ আলী, খন্দকার মাহবুব হোসেন ও আবদুর রেজাক খান ছিলেন।
ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, আগামীকাল রোববার রায়ের সত্যায়িত কপি পাওয়ার চেষ্টা করব। সোম অথবা মঙ্গলবার আপিল আবেদন নিয়ে আদালতে যাব। সাক্ষাতের সময় জেলার এবং গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা সার্বক্ষণিক উপস্থিত ছিলেন বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার মওদুদ। আইনজীবী প্রতিনিধি দলে ব্যারিস্টার মওদুদ ছাড়া ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, এজে মোহাম্মদ আলী, খন্দকার মাহবুব হোসেন ও আবদুর রেজাক খান ছিলেন।