অনলাইন
ছেলেকে পরীক্ষার হলে দিতে গিয়ে লাশ হলেন মা
আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবার, ৬:২১ পূর্বাহ্ন
ছেলেকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে এসে লাশ হয়ে ফিরলেন মা ফাতেমা বেগম (৪৫)। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার সময় উপজেলার সদরে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ফাতেমা বেগমের ছেলে সুজন এ বছর সুলতানসাদী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। পরীক্ষা দেয়ার সময় সকাল ৯টার দিকে তার মা ফাতেমা বেগম তাকে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসেন। ছেলেকে পরীক্ষা হলে ঢুকিয়ে দিয়ে শহীদ মঞ্জুর স্টেডিয়ামে অপেক্ষা করছিলেন । এ সময় ফাতেমা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে আশেপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মায়ের লাশ বাইরে রেখে ছেলে সুজন যথাযথই পরীক্ষা দিয়েছে। স্বজনরা তাকে বুঝতে দেয়নি যে তার মা মারা গেছে। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরীক্ষা শেষে এ ঘটনা জানতে পেরে পরীক্ষার্থী সুজন কান্নায় ভেঙে পড়েন। সুজন লতব্দী গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে। আড়াইহাজার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম আবু তালেব জানান, ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা সুজন ও তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। ছেলে পরীক্ষার হলে মায়ের লাশ হাসপাতালে। এই ঘটনায় উপস্থিত সকলকে চোখ মুছতে দেখা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ফাতেমা বেগমের ছেলে সুজন এ বছর সুলতানসাদী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। পরীক্ষা দেয়ার সময় সকাল ৯টার দিকে তার মা ফাতেমা বেগম তাকে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসেন। ছেলেকে পরীক্ষা হলে ঢুকিয়ে দিয়ে শহীদ মঞ্জুর স্টেডিয়ামে অপেক্ষা করছিলেন । এ সময় ফাতেমা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে আশেপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মায়ের লাশ বাইরে রেখে ছেলে সুজন যথাযথই পরীক্ষা দিয়েছে। স্বজনরা তাকে বুঝতে দেয়নি যে তার মা মারা গেছে। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরীক্ষা শেষে এ ঘটনা জানতে পেরে পরীক্ষার্থী সুজন কান্নায় ভেঙে পড়েন। সুজন লতব্দী গ্রামের কবির হোসেনের ছেলে। আড়াইহাজার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম আবু তালেব জানান, ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা সুজন ও তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। ছেলে পরীক্ষার হলে মায়ের লাশ হাসপাতালে। এই ঘটনায় উপস্থিত সকলকে চোখ মুছতে দেখা যায়।