তথ্য প্রযুক্তি
রোবট যখন সংবাদ পাঠিকা
অনলাইন ডেস্ক
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার, ১২:৫৪ অপরাহ্ন
কোনো মানুষ নয়। এবার টেলিভিশনে খবর পড়বে রোবট। এরিকা নামের এই রোবটকে জাপানি এক টেলিভিশন চ্যানেলে এপ্রিল মাস থেকে খবর পড়তে দেখা যাবে বলে জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
'উন্নত স্পিচ সিনথেসিস সিস্টেম' সমৃদ্ধ এই রোবটকে ২৩ বছর বয়সী এক জাপানি নারীর অবয়ব দেয়া হয়েছে। 'উন্নত ¯িপচ সিনথেসিস' থাকার কারণে রোবটটি ছোটখাট অভিব্যাক্তি প্রকাশ এবং মুখ নাড়াতে সক্ষম। তবে এটি হাত নড়াচড়া করতে পারে না।
এরিকার ডিজাইনার ড. ইশিগুরো জানান, নিজের তৈরি এই রোবটটিকে ২০১৪ সাল থেকে টেলিভিশনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এরিকা মানুষের সাথে কথা বলার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে এবং সে বহির্বিশ্ব সম্পর্কে জানতেও আগ্রহী বলে জানান ইশিগুরো। রোবটটি বানাতে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে জাপান সরকারের জেএসটি এক্সপোরেটরি রিসার্চ ফর অ্যাডভান্সড টেকনোলজি। আর এটি বানাতে কাজ করেছেন ওসাকা এবং কিওটো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
রোবটটির প্রধান স্থপতি ডিলান এক সাক্ষাৎকারে জানান, পৃথিবীর সবচেয়ে 'উন্নত স্পিচ সিনথেসিস সিস্টেম' ব্যবহার করায় এরিকাকে দিয়ে কিছু কৌতুক বলাতেও সক্ষম হয়েছি।
এদিকে রোবট এরিকা গার্ডিয়ানকে বলেছে, "আমি মনে করি, আমি একজন সত্যিকার মানুষের মত। মানুষ যখন আমার সাথে কথা বলতে আসে তারা আমাকে সত্যিকারের মানুষ ভেবেই আচরণ করে।
প্রসঙ্গত, এর আগে অনেক রোবটকে কর্মক্ষেত্রে আনা হয়েছে বিশ্বব্যাপী। তবে কর্মজীবী রোবটদের বিষয়ে রয়েছে অনেক হতাশাজনক খবরও। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের একটি সুপার শপে ফ্যাবিও নামে এক রোবটকে সাতদিনের মাথায় কর্মচ্যুত হতে হয়েছে। অবশ্য এরিকার কর্মদক্ষতা এবার প্রমাণ করার পালা।
'উন্নত স্পিচ সিনথেসিস সিস্টেম' সমৃদ্ধ এই রোবটকে ২৩ বছর বয়সী এক জাপানি নারীর অবয়ব দেয়া হয়েছে। 'উন্নত ¯িপচ সিনথেসিস' থাকার কারণে রোবটটি ছোটখাট অভিব্যাক্তি প্রকাশ এবং মুখ নাড়াতে সক্ষম। তবে এটি হাত নড়াচড়া করতে পারে না।
এরিকার ডিজাইনার ড. ইশিগুরো জানান, নিজের তৈরি এই রোবটটিকে ২০১৪ সাল থেকে টেলিভিশনে নিয়ে আসার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এরিকা মানুষের সাথে কথা বলার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে এবং সে বহির্বিশ্ব সম্পর্কে জানতেও আগ্রহী বলে জানান ইশিগুরো। রোবটটি বানাতে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে জাপান সরকারের জেএসটি এক্সপোরেটরি রিসার্চ ফর অ্যাডভান্সড টেকনোলজি। আর এটি বানাতে কাজ করেছেন ওসাকা এবং কিওটো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
রোবটটির প্রধান স্থপতি ডিলান এক সাক্ষাৎকারে জানান, পৃথিবীর সবচেয়ে 'উন্নত স্পিচ সিনথেসিস সিস্টেম' ব্যবহার করায় এরিকাকে দিয়ে কিছু কৌতুক বলাতেও সক্ষম হয়েছি।
এদিকে রোবট এরিকা গার্ডিয়ানকে বলেছে, "আমি মনে করি, আমি একজন সত্যিকার মানুষের মত। মানুষ যখন আমার সাথে কথা বলতে আসে তারা আমাকে সত্যিকারের মানুষ ভেবেই আচরণ করে।
প্রসঙ্গত, এর আগে অনেক রোবটকে কর্মক্ষেত্রে আনা হয়েছে বিশ্বব্যাপী। তবে কর্মজীবী রোবটদের বিষয়ে রয়েছে অনেক হতাশাজনক খবরও। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের একটি সুপার শপে ফ্যাবিও নামে এক রোবটকে সাতদিনের মাথায় কর্মচ্যুত হতে হয়েছে। অবশ্য এরিকার কর্মদক্ষতা এবার প্রমাণ করার পালা।