রাজনীতি
জাতীয় পার্টি কার চাপে নির্বাচনে এসেছে তা পরিষ্কার করতে হবে: ওবায়দুল কাদের
অনলাইন ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ২৮ এপ্রিল ২০২৪, রবিবার, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিদেশি শক্তির প্রভাব অনুভব করেনি বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। রোববার সকালে শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন তিনি।
জাতীয় পার্টিকে হুমকি দিয়ে নির্বাচনে নিয়ে আসা হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, কে কাকে হুমকি দিয়েছে? তাদের জন্ম তো বন্দুকের নলে। তারা গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে আসেনি। গত নির্বাচনে বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছে। ভোটের দিন কোনো খুন-খারাবি হয়নি। এখানে আমরা কোনো চাপ অনুভব করিনি। তিনি কোন কারণে, কার চাপে নির্বাচনে এসেছেন সেটা জিএম কাদেরকে পরিষ্কার করতে হবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কালো চশমা পরা বিএনপি নেতারা দেশের উন্নয়ন দেখতে পায় না। বাংলাদেশকে নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তান আজ বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখতে পায়। পাকিস্তান একসময় বোঝা ভাবতো, এখন লজ্জিত। এতে রিজভীদেরই লজ্জা পাওয়া উচিত।
খোলাসা করে বলার কিছু নেই.. বিষয়টা দিবালোকের মতো ক্লিয়ার। যে “বন্ধুদেশ” তাদের মধ্যপ্রাচের বিশেষ বন্ধুদের সহযোগিতায় আমেরিকাকে রাজীখুসি করায়ে আপনাদের নিশ্চিত জয়বাংলা থেকে বাঁচিয়েছিস.. আপনদের ওই “বন্ধু” দেশের তিব্র চাপেই জনাব জিএম কাদের নির্বাচনে অংশ বাধ্য হয়েছিল। ।
এটা কি মুখে বলতে হবে নাকি? এটা তো সবাই জানে। বাংলাদেশে ভোট চোর কারা? কয় ঠাকুর ঘরে কে রে? কয় আমি কলা খাই না।
বিএনপির শাহজাহান উমরকে কিভাবে জেল থেকে বের করে নৌকা দিয়ে নির্বাচিত করেছেন এবং জাতীয় পার্টিকে কি প্রচন্ড চাপ দিয়ে নির্বাচনে এনেছেন তা এদেশের মানুষ দেখেছে !!
ভোট চুরিকে উন্নয়ন দ্বারা জায়েজ করা যায় না !
শাক দিয়ে মাছ ঢেকে কোন লাভ হবে না।আসল সত্য সবাই জানে।
এসব পাজলামির কারনে বাংলাদেশে রাজনিতিবিদ দের দাম থাকেনা, পাবলি যা তা ব্যবহারকরে,
দেশের মানুষ মনে করে রওশনের কারণে জিএম কাদের স্বাধীন ভাবে রাজনীতি করতে পারছে না কারণ কদের বেশী মাত্রায় স্বাধীনতা ভোগ করতে চাইলে রওশনকে টেনে সামনে নিয়ে আসা হবে।
কাকের ডাকে সাড়া দিয়ে নির্বাচনে গিয়েছিল বিলুপ্ত জাতীয় পার্টি।
জিএম কাদের প্রতিবেশী দেশ সফর করে এসেই নির্বাচনে যাবার সিদ্ধান্ত নেন।